ব্যাকরণ-বিভীষিকা | Byakaran-bibhishika

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
উপক্রমণিকা। স্বাতন্ন্যবাদীদগের গৌরব করিবার কিছু নাই। কেননা, ইঁহাদিগের এই - উদারতা অবজ্ঞাজনিত। Satay বলেন, ata একটা অপভাযা, NFS ভাষা, পামরের ভাষা, পৈশাচিক ভাষার সামিল, অতএব বাঙ্গালায় এত বাধাধর কি? বাঙ্গালায় সবই শুদ্ধ, সবই চল । এটা ভাষার জগন্নাথক্ষেত্র, এখানে কোন বাছবিচার নাই। এ ক্ষেত্রে ভাষার খিচুড়ী অবাধে চলিতে পারে। এই মতই কি শিরোধায্য fam লইব? বাঙ্গালায় অপপ্রয়োগ দেখিলেই কি সিদ্ধপ্রয়োগ বলিয়। মানিব, এবং সেটাকে বাঙ্গাল] ভাষার স্বাতস্ত্রোর লক্ষণ বলিয়া ধাধ্য করিব ? যাহা ভাষায় পুব চলিত, তাহা wa বলিয়া মানিয়া লইতে ক্ষতি নাই ; না মানিলে উপায়াস্তরও নাই; কেননা, তাহার রোধ করা অসম্ভব | চক্ষুলজ্জা, চক্ষুদান, স্বচক্ষে, চণ্মচক্ষে, কেহ ছাড়িবে কি? anfy কথাবার্তায় চলিলেও সাহিত্যের ভাষায় চলিতে দিব না বলিয়া কেট পরিলে সে কোট বজায় রাখা কঠিন। কিন্তু লেখকসম্প্রদায়ের খেয়ালমত যে সব sfay aq নির্মিত হইবে, তাহাই যে মাথায় করিয়া রাখিতে হইবে, আমার ইহা সঙ্গত বিবেচনা হয় না। Sess মোলিক্তা, অজ্ঞতা, বা অসাবধানতার ফলে যে সব শব্দ উদ্ভাবিত হইতেছে, সেগুলিতে যে ভাষার AAP বাড়িয়া যাইতেছে, ইহা স্বীকার করিতে প্রস্তুত নহি। ব্যাকরণ-সম্বন্ধে একটি কথা | ব্যাকরণ-সধন্ধে সাধারণভাবে একটা কথা এখানে বলিলে বোধ. হয় অপ্রাসঙ্গিক হইবে না। ভাষা নূতনই হউক, পুরাতনই Ess, যতদিন তাহা FAS তাষা থাকে, ততদিন ব্যাকরণের বাধ দিয়া তাহার স্বাভাবিক- গতিরোধ করা অসম্ভব। অনেক সময় দেখা যায় যে, খরস্রোতাঃ নদীর প্লাবন-নিবারণের জন্য একস্থানে বাধ দেওয়া হইয়াছে, তাহাতে ফল হয় নাই, আবার অন্যত্র বাধ বাধা হইয়াছে। এইরূপ বাধের পর বাধ নদীপ্রবাহের গতির রহস্তটা বেশ বুঝাইয়া cas সেইরূপ পাণিনীয় ব্যাকরণের ত্র,



Leave a Comment