For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)১৯২ আচার্ধ্যের উপদেশ । wa কাহারও তেমন ব্যাকুলতা হইত না। তখন বাহজগৎ আছে,
অতএব ইহার ফাঁরণ এবং কর্তা একজন ঈশ্বর আছেন এইরূপ
আমুমানিক যুক্তি দ্বারা ঈশ্বরের অস্তিত্ব সিদ্ধান্ত করা হইত।
ঈশ্বরের অস্তিত্ব আছে বিয়া আমার অস্তিত্ব, এই যুক্তি যে
সকল যুক্তি অপেক্ষা প্রবল সেই দিকে কাহারও দৃষ্টি ছিল না।
যাহারা ভূগোল জানে তাহারা বলিয়া দিতে পারে, পৃথিবীর
অমুক স্থানের গীদিকে অমুক স্থান আছে, তেমনই আত্মার
ভূগোলবেত্ত৷ মনের আনম্দে বলিতে পারেন, আত্মার এ স্থানে
ঈশ্বর ত আছেনই, ঈশ্বর প্রাণে আমি প্রানী হৃইয়াছি; ঈশ্বর নাই
অথচ আমি আছি ইহা ভাবিতেই পারি না। এই যে মনে ভাবা
যায় না, ইহাই স্বর্গীয় বিশ্বাস; জ্যোতিষ পড়, বিজ্ঞান পড়, few
etary পড়, কিছুতেই এই বিশ্বাপ পাইবে না। simi, কোন
ya তোমরা ঈশ্বরকে fern কর, আজ একবার আলোচনা ফ্ষয়িয়া
দেখ । দ্বতাবপুন্তক few ধর্মুজগতের ইতিহাস পড়িয়া কি তোমরা
ঈশ্বরকে বিশ্বাস করিতে শিখিয়াছ, না aw fog তোমাদের বিশ্বাসের
পত্তনভূমি ? Tees কখনই প্রকৃত বিশ্বাসের পত্তনডূমি etre
পারে না; খন অন্তর্জগতে ঈশ্বর স্বয়ং তাহার অস্তিত্বের সাক্ষ্যদান
ফরেন তখন বে বিশ্বাস হয়, তাহাই প্রকৃত বিশ্বাস। এই বিশ্বাস
হইতেই জীবনে যথার্থ পবিত্রতা বিনিঃস্থত হয়। যখন দেখিব ঈশ্বর
ছাড়া আমার সত্তা আমি ভাবিতে পারি না, weak বুঝিব যে আমার
বিশ্বাস অটল হইয়াছে। নুবা WRG: দেখিরা, শাস্ত্র পাঠ করিত্না
few গুরুর উপদেশ শুনিয়া যে বিশ্বাস, একদিন মৃত্যু আসিরা
নিজেষের মধ্যে Stel প্রান করিবে।