শ্রীশ্রীগৌরপদরত্নমালা | Shri Shri Gourapadaratnamala

Je Hata যে শ্রেঠ উপকরণ সেইটাই afe না থাকিল তো তাহার pat হইবে কি করিয়া? ভক্ত গায়ক গাঠিয়াছেন,-_ “তুলসী আর গঙ্গাজলে, afeca কি তোমায় মিলে, অঞ্রজলে না ভিজালপে চরণ তোমার 1” তাই তো, fe ofan এ অশ্রু মিলান যায় ? মহাজনগণ বলিয়াছেন, “গৌর aver Ste’, caters পাষাণগলান লীল৷ শ্রবণ কর; এ Mats যে অশ্রুর বান ডাকিয়াছে; ইচ্ছায় হইক,-- অনিচ্ছায় হটক এই লীলা বণ করিলে চোখে জল আদপিবেই আসিবে। প্রাণ সরল, হৃদয় সিক্ত হইবে, উর্বর হইবে -তারপর জগন্মোহন লীলার বীজ সেথানে রোপণ করিও অতি ha ফল পাইবে। গৌরলীলায় যে কি were aa, তাহা আপনারা পরপ, shal দেখুন, আমরা তাহা দেখিয়াছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় এক “নিমাইগন্ল্যাস” ব্যতীত বগদেশে সাধারণ পদকীর্তনীয়াগণ গৌরলীলার আর কোনও অংশ কীর্তন করেন না। Esta কারণ আর কিছুই নহে, কেবল একটা সংগ্রহগ্রন্থের অভাব ; অবশ্য “চৈতন্তমঙ্গল” যাহারা গাঠিয়া! থাকেন তাহারা সমগ্র গৌরলীলা পর পর গান করেন বটে, কিন্তু তাহাদের সংখ্যা অতি অল্প এবং তাহারা সুধু লীলাগ্রন্থরচয়িতা মহা কবি লোচনের পদই গাহিয়া থাকেন, অন্য মহাজনের আশ্বাদবিত পদাবনীর সংগ্রহ্যক্ত কোন পদাবলী তাহাদের নাই Wears seria কীর্তনের মত পদবৈচিত্র্য উহাতে নাই । পরমভক্তিভাজন শীলগৌরপদারবিনা-মকরনাদেবী wre ভক্তরাঙ্গ Ae Byes রামদাস দাদাগীবন মহোদয় প্রাণগৌরের নাম ও লীলা কীন্তন করিয়| জগৎ মাতাইতেছেন বটে, কিন্তু তিনি একে তো ‘cues eb, আবার তার উপর তিনি লালার যে যে অংশ কীর্তন করেন তাহাতে ডু বড় মহাজনের পদ থাকিলেও একসঙ্গে সংগৃহা ত sea সে লীলাম্ৃত-পর্দাবলী আজ পথ্যস্তও মুদ্রিত ও প্রকাশিত হয় মাই, অথচ এমন সময় আসিয়াছে যে, এখন গৌরলীলা শ্রবণের ও