রম্যাণি বীক্ষ্য (অবন্তী পর্ব) | Ramyani Beekshya (avanti Parva)

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
অদৃশ্যে বসে হাসেন, অন্তরালে থেকে যেন দাবা খেলেন আমার ACH | অনেক ভেবে চিন্তে একটা চাল দিয়ে দেখেছি, ওধারের খেলোয়াড়ের বুদ্ধি অনেক বেশি। নিমেষে আমার চালকে বেচাল করে দিয়েছেন। হুয় সামনে এগোবার পথ নেই, নয় একটা মুল্য দিয়ে যাও। আমি থেমে থাকতে রাজী হই নি, আমি মুল্য দিয়েই এগোচ্ছি। কিন্তু পারানির কড়ি যে শেষ হয়ে এল | একটি বছর ছয়েকের ফুটফুটে ছেলে কাছে এসে আমার ঝোেলাটা পরীক্ষা করছিল । এক সময় বলে উঠল £ এর ভেতর কী আছে ? আমি চমকে উঠেছিলুম। ছেলেটিকে টেনে নেবার আগে করবার চারিধারটা দেখে নিলুম। এক জোড়া wry চোখ ACTS নজর রেখেছে। বড় সতর্ক দৃষ্টি, প্রসম্নও বটে। তাড়াতাড়ি আমি ঠেখ ফিরিয়ে নিবে দু হাতে হোলটিকে কাছে টেনে নিলুন ৷ ঝোলার ভিতরটা দেখিয়ে বললুমঃ কা নাম তোমার ? করানো MGA? সবাই তো জানে = বাবা জানে, মা জানে- তবে শামিও জানি । তোমার নাম খোকন । ছেলেটি হেসে উঠল। তাড়াতাড়ি বললুম £: মনে পড়েছে। থোকা তোমার নাম। মাথা দুলিয়ে খোকা বলল? GAA আর ও নাম নেই ay আমার নতুন নাম। কি নাম বল তো? আমি তাকে আমার পাশে বসিয়ে নিয়েছিলুম। খানিকটা তফাতে এক ভদ্রলোক বিছানা বিছিয়ে বসে ছিলেন, বললেন ঃ সনাইকে তুমি বলতে নেই, আপনি বল। খোকার মাকে আগেই চিনেছিলুম, এবারে তার বাবাকেও চিনতে পারলুম। ভদ্রলোক Tela মুখে সিগারেট টানছিলেন। একটু অপ্রসন্ন ভাব। মনে মনে যে বিরক্ত হয়ে আছেন, তা তার থরন দেখেই বোঝা যাচ্ছে। আমি খোকাকে উত্তর দিলুম : তা হলে তোমার নতুন নাম হুল মনোজিৎ | ৫



Leave a Comment