রক্ত-রাখী | Rakta-rakhi

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
রক্ত-রাখা ৭ দেখল- কিন্তু আহার করাটা তাদের ভাগ্যে আর হয়ে উঠল না, কারণ কেনবার সামর্থ্য আর নেই তাদের | ভাবগতিক দেখে সুবল বুঝল মাকে দিদিকে ক্ষিদের কথা বলে লাভ নেই। যদি সে নিজে কিছু ব্যবস্থা করতে পারে তবেই হবে । অবিশ্যি চুরি করার কথাটা সে আগে কোনওদিন খুব গভীর ভাবে ভাবে নি--কারণ, মে বাড়ির খাবার খেত চুরি করে, অথবা পরের বাগানের ফলটা পাকড়টা--পাহারাটা কোথাও কড়া ছিল না। কিন্তু কলকাতা সহ্রে খাবারের দোকানে পাহারা আজ- কাল বেশ কড়া। দোকানে আজকাল একজন বিশেষ কমচারীই বোধ হয় রাখা হয়েছে যার এক মাত্র কাঙগ ভিথিরী factor ক্রা। যাই হোক্‌ qaa মরীয়া হয়ে কিছু একটা করবে ঠিক্‌ করছে, এমন সময় দৈখল তারই মতো একটি ছেলে খাবার চুরি করবার চেষ্টা করল, ধরা পড়ল এবং বেদম মার খেল | পেটে খাবার কিছু না থাকা সত্ত্বেও স্থববলের বমি এলো | নেহাতই পিত্তিবমি। তারাকিংকরী কাণ্ডকারখানা] দেখে ভয় পেয়ে বললেন, বাবা, BIA, খেতে। পাস্‌ আর না পাস চুরি করে খেতে যাস্নি বাবা। এখানে তোর ক্ষিদের কথা কেউ বুঝবে না। চোরের শাসন করতে গিয়ে প্রাণটাই হয়তো বের করে দেবে । কিশোরী সেই অচেনা ছেলেটির মার খাওয়ার বহর দেখছিল ৷ হঠাৎ ভিড়ের মধ্যে এগিয়ে গিয়ে বলল, atgafeata



Leave a Comment