বইয়ের লেখক
Narayanchandra Bhattacharjya - নারায়ণচন্দ্র ভট্টাচার্য্য,
Sureshchandra Bandhopadhyay - সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
Sureshchandra Bandhopadhyay - সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
বইয়ের আকার
17 MB
মোট পৃষ্ঠা
292
ধরণ
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)অবতরণিকা সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস আলোচনা করিবার পূর্বে আমাদের জান
প্রয়োজন, “সংস্কৃত ভাষা” ও “সংস্কৃত সাহিত্য” বলিতে ঠিক কি বুঝায়। সংস্কৃতকে
ভারতীয় Breet বলা হয়। সাধারণতঃ, ‘Ags ভাষা” বলিতে বৈদিক
যুগের ভাঁষা হইতে আরম্ভ করিয়া] “রামায়ণ “মহাভারত'এর otal ও তৎপরবর্তযা
যুগের ভাষা, নাটক, ব্যাকরণ, দর্শন, ধর্মশাস্ত্র, উহাদের Hai Bet প্রভৃতি সব
কিছুর ভাষাকেই বুঝায় । কিন্তু, “সংস্কৃত শব্দটিতেই সংস্কার বা refinementug
একটা ভাব আছে। তাহা হইলে বুঝা যায়, পূর্বে এমন একটা ভাষা ছিল,
যাহা refined হইয়া] সংস্কৃতে পরিণত হইয়াছিল। সেই ভাষা কাহারও
কাহারও মতে প্রাকৃত ভাষা, অর্থাৎ জনপাধারণের স্বাভাবিক ভাষা। কোন
কোন পণ্ডিতের মতে, মূল ভাষাই forages: ইহার বিক্তিই প্রাকৃত ভাষা |
অধিকাংশ আধুনিক পণ্ডিতের মত অন্সারে ভারতীয় আর্যভাষার তিনটি
স্তর স্বীকৃত হইয়াছে। উহারা এইরূপ :--
১। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা,
২। মধ্য ভারতীয় আর্যভাষা,
৩। নব্য ভারতীয় আর্যভাষা।
ভি'্টারনিৎস প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার নিম্নলিখিতরূপ sinters
ভাগ করিয়াছেন :--
(>) অতি প্রাচীন ভারতীয় আর্ধভাষা
(ক) প্রাচীনতম বৈদিক মন্ত্রনমূহের ভাষা ( প্রধানতঃ ঝথ্েছ্বে ),
(খ) পরবতী মন্ত্রসমুহের ভাষা (বিশেষতঃ asin বেদ, ব্রাহ্মণ এবং
সুত্রসাহিত্যের ভাষা )।
(২) সংস্কৃত
(ক) মন্ত্রাংল ছাড়া, বৈদিক যুগের গছগ্রন্থসমূহের ভাষা এবং পাণিনির'
ভাষা,
(a) ‘arta? ও “মিহাভারত'--এই ges এপিকের ভাষা,
(গ) ক্লাসিক্যাল সংস্কৃত--অর্থাৎ পাণিনির পরবর্তী সংস্কৃত সাহিত্যের
ভাষা।