হিন্দুসমাজ-বিজ্ঞান | Hindu Samaj-Biggyan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
অব্তরাণকা ৩. এমন কি মানবজাতিরই-- প্রাচীনতম সাহিত্য যাহ। পাওয়া যায়, তাহা ভারতের এই বেদ বা বেদের মন্ত্র-সংহিতা। (এই মন্ত্র সংহিতা কেই মান তাহার| বেদ বলিয়| গণা করেন। ব্রাহ্মণ আরণ্যক প্রভৃতিকে বেদ বলেন না। যদিও এদেশের পণ্ডিতবর্গ সবই এক বৈদিক সাহিত্যের বিভিন্ন “ral a ভাগ afer মনে করেন )। বেদ মানবজাতির প্রাচানতম সাহিত্য | কিন্তু সেই প্রাচান যুগের মানব বাহাদের মুখে বেদবাণী উচ্চারিত . হইয়াছিল, পাশ্চাত্য এইসব পণ্ডিতগণের মতে উচ্চ সভ্যতার ও পরিপক্ক জ্ঞানবুদ্ধির অধিকারী হইতে. পারেন না|; যেহেতু Sela প্রাচীন _অতি প্রাচীন! একে প্রাচীন, তাহাতে আবার বেদের বহু স্তোত্রে চাঁষের কথা আছে, ভূমি RIA Weal হয় তার জন্য দেবতাদের নিকট অনেক প্রার্থনা আছে। সুতরাং তাহাদের সিদ্ধান্ত হইল, বৈদিক স্তোত্রকারগণের যে সমাজ তাহা সভ্যতার আদিম বা চাষের স্তরে মাত্র উঠিয়াছিল । * তাঁহারা মন্তব্য করিলেন, বৈদিক মন্ত্র সব “চাষার গান””। বেদে চাষের কথা আছে, আবার নগরের কথা, দুর্গের কথা, যুদ্ধের কথা, স্বর্ণাদি ধাতুর বহুবিধ অলঙ্কার ও অন্যান্য ভ্রব্যাদির কথাও আছে। বৈদিক সমাজের + “beter সমাজতন্ববিং পণ্ডিতদের মধ্যে একটি মত আছে এই যে আদিম অবস্থাতে সকল মানব একেবারে “বুনো! ছিল, বনের পণ্ড ধরিয়া কাচা বা পোড়াইয়া খাইত, পর্বত গুহায় বা বৃক্ষের কোটরে বাস করিত। ক্রমে তাহারা শান্ত te পালিতে শিখিল, পণ্ডর দল নিয়া নানা স্থানে ঘুরিয়| বেড়াইত, কারণ ter tie ঘাস এক অঞ্চলে দীর্ঘকাল মিলে না। যেখানে যখন যাইত, তাবু পাড়িয়া থাকিত। আবার ঘাস ফুরাইলে Som ষাইত। বুনো অবস্থা হইতে মানবের উন্নতি এই কেবল আরম্ভ হইল । তারপর তাহারা atts ঘাস এবং মানবখাদ্ব ফল-শস্তাদিও জন্মাইতে শিখিল। তখন তাহারা চাষা হইল, গ্রাম পত্তন করিয়| স্থারীভাবে এক স্থানেই বাস আরম্ভ করিল। ইহাই হইল সমাজের এবং সভ্যতার ate, এবং এই চাষের স্তর বা Agricultural stage? মানবজাতির সভ্যতার প্রথম By al stage.



Leave a Comment