বঙ্কিমচন্দ্র | Bankim Chandra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ঢা | ; 5 K = e + ইতিবৃত্ত । এই উপন্যাস খানি বাঙ্গালা ১২৮২ সালের পৌষ মাসে বিঙ্গদর্শনে প্রথম প্রকাশিত হয়। সমগ্র নহে-_মাসিক-পত্রে যেরূপ ২।/৩ট পরিচ্ছেদ করিয়| একবারে প্রকাশিত হয়, ইহাও সেইরূপ হইতেছিল | যখন ইহার নবম পরিচ্ছেদ লেখা সমাপ্ত হয়, বঙ্গদর্শন” store arf উঠিয়া গেল। “কৃষ্ণকান্তের উইল” সমস্তটা তখনও লেখা হইয়াচিল aL স্তরাং তাহা, শীত্র পুস্তকাকারে মুদ্রিত হইল al) ১২৮৪ সালের বৈশাখ মাসে “বঙ্গদর্শনের”* পুনদর্শনের সঙ্গে সঙ্গে “কষ্ণকাস্তের Sere বাহির হইল। ক্রমে ২।৩ট পরিচ্ছেদ করিয়৷ ১২৮৪ সালের মাঘ মাসে “কষ্ণকাত্তের উইল” শেষ হয় । ইহার পুর্বে বন্কিম বাবু ৬ধামি নবেল লিখিয়াছিলেন--'কৃষ্ণকান্তের উইল” তাহার সপ্তম সুষ্টি। ১২৮৫ সালে ইহা পুস্তকাকারে মুদ্রিত aoa সাধারণ্যে প্রচারিত হয়। ইং ১৮৮২ সালে ইহার পুনঃ সংস্করণ হয়। প্রথম সংস্করণে ১০০০ BH বই ছাপা হইয়াছিল; এখনও ইহার তৃতীয় সংস্করণ হয় নাই। ইহা দেখিয়া যদি সাধারণের এতছুপরি শ্রদ্ধা পরিমাণ করা যায়, তবে বলিতে হইবে, বন্ধিম বাবুর 'ছর্গেশনন্দিনী”, “বিষবৃক্ষ' প্রভৃতি অপেক্ষা ইহার প্রতি লোকের শ্রদ্ধা কম। এইখানে আমরা ইহাই বলিয়া ক্ষান্ত থাকিব। ইহার দ্বিতীয় সংস্করণে প্রথম সংস্করণের অনেকটা পরিবর্তিত হইয়াছে | কোনও পরিচ্ছেদ একেবারে নূতন আকারে বাহির হইয়াছে, যথা প্রথম খণ্ডের পঞ্চম পরিচ্ছেদ, আর কতকঙপুলি অল্লাধিক পরিবর্তিত হইয়াছে। পরিবর্তনের প্রধান. বিষয়ই রোহিপণী-চরিত্র। রোহিণী প্রথম সংস্করণ হইতে



Leave a Comment