পিরামিড রহস্য | Pyramid Rahasya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আরও কয়েকজনের মুত্যু হলো যারা পিরামিডে প্রবেশ করেছিলেন বা টুটানখামেনের কবরে প্রাপ্ত সামগ্রীগুলির সঙ্গে কোনোভাবে জড়িত ছিলেন | দক্ষিণ আফ্রিকার কোটিপতি উলফ জোল এ সময়ে তার ইয়টে চেপে নীল নদে প্রমোদভ্রমণ করছিলেন | একদিন সিড়ি দিয়ে পড়ে গেপেন, স্টেক হলো এবং তিনি মারা গেলেন | তার কোটি কোটি মুদ্রা তাকে বাঁচাতে পারলো না। আমেরিকার একজন ধনকুবের, রেল কোম্পানির মালিক জর্জ জে. গুন্ড ১৯২৩ সালের ১৬ মে তারিখে মারা গেলেন | তিনি পিরামিডে প্রবেশ ক্রেছিলেন | কায়রোয় থাকবার সময় ঠাণ্ডা লেগে সর্দি হয়, সর্দি থেকে নিউমোনিয়। | তখনও সালফা ড্রাগ বা পেনিসিলিন আবিষ্কৃত হয় নি। প্রচলিত ওষুধ a চিকিৎসা ব্যবস্থা তাকে বাঁচাতে পারে নি। ছ'জন মিশরীয় যারা ফারাওদের বংশধর বলে নিজেদের দাবি করেন তাঁদের একজনের নাম প্রিন্স আলি ফাহ্‌ মি এবং অপরজন তার ভাই যার নাম হাল্লা বে, এরা ছু'জনেই অভাবনীয়ভাবে মারা যায়। লওনে স্যাভয় হোটেলে আলি ফাহ্‌.মি আততায়ীর গুলিতে নিহত হয় আর হাল্ল। রে আত্মহত্যা করেন। ইজিপশিয়ান আম্মির সর্দার স্যার লি স্ট্যাক ১৯২৪ সালে নিহত হন আর ১৯৩৪ সালের ৯ মার্চ তারিখে মাক্কিন লেখক লুই কে সিগিন্স হঠাৎ মারা গেলেন | উপরোক্ত রহস্তজনক মৃত্যুগুলি অবলম্বন করে তিনি একখানি নাটক লিখেছিলেন | আরও কয়েকজন নাকি রহস্তজনকভাবে মারা গেলেন। এরা সকলেই এ মিশরীয় মমির সঙ্গে জড়িত ছিলেন | ক্যানাডার ম্যাকগিল ইউনিভার- 'সিটির প্রফেসর AEA ১৯২৪ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি তারিখে মার! গেলেন। আর কয়েক মাস পরে মারা গেলেন একজন নবীন ইংরেজ ইজিপটো- লজিস্ট, যার নাম এইচ ই ইভলিন-হোয়াইট। তিনি আত্মহত্য! করলেন। মৃত্যুর আগে তিনি লিখে রেখেছিলেন, 'আই নিউ দেয়ার ওয়াজ একার্স ১৬



Leave a Comment