অর্থবিদ্যার পরিচয় [খণ্ড-১] [সংস্করণ-১] | Arthabidyar Parichay [Vol. 1] [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
অর্থবিদ্যার বিষয়-বস্তু ও আলোচনা-+-ক্ষেত্র ক্রিয়াকলাপই অর্থবিদ্বার মৌল বিষয়-বস্তু। ববিনসের মতে অপ্রাচুর্যকে কেন্দ্র করিয়| মানুষের আচরণ বা কার্যক্রেম অর্থশাস্ত্রের গোড়ার কথা !* কিন্তু রবিনসের দৃফিভঙ্গি ও চিন্তাধারাও সম্পূর্ণ ত্রুটিবিহীন বলিয়া গ্রহণ করা যায় না। তাহার সংজ্ঞায় অর্থবিদ্যার সামাজিক দিকটা একেবারে অবজ্ঞা করা হইয়াছে। ফলে, তাঁহার হাতে অর্থবিদ্যার অধ্যয়ন ক্ষেত্র বিশেষভাবে সংকুচিত হইয়াছে | শুধু ব্যক্তিগত ভোগ মিটাইতে মানুষ কিভাবে পরিমিত সম্পদ ব্যবহার করে অর্থশাস্ত্র কেবলমাত্র সেই আলোচনাতে কেন্দ্রীভূত থাকিবে ইহা মোটেই কাম্য aces যাহাতে সীমাবদ্ধ সম্পদ দ্বারা সমাজের বৃহত্তর কল্যাণ সাধিত হয় অর্থবিদ্যা সে বিষয়েও facet face | অধ্যাপক কেয়ার্ণক্রশ রবিনসের চিন্তাধারার আর একটি অসম্পূর্ণতার দিকে আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়াছেন। মানুষের অভাব অসংখ্য | সেই তুলনায় অভাব পূরণ করিবার উপকরণসমূহ ees সীমাবদ্ধ । কেন না, তাহার আয় পরিমিত পরিমিত আয় দ্বারা অগণিত অভাব পূরণ করা সম্ভব নহে। সেইজন্য নির্বাচনের সমস্যা দেখা দেয়-অভাবগুলির মধ্যে কোন্টি আগে পূরণ করিতে হইবে, কোন্টিই বা পরে মিটাইলে চলিবে। আবার অভাব পূরণ করিতে হইলে আয় দ্বারা অভাব মিটাইবার উপকরণগুলি সংগ্রহ করার প্রয়োজন হয়। তাহার জন্য ভোগকারিগণকে উৎপাদনকারিগণের নিকট হইতে UT বা স্বোকার্য বিনিময় করিতে হয়। এইরূপে বিনিময়ের মাধ্যমে দুপ্পাপ্য উপকরণসমূহ সংগ্রহ করিয়| অগণিত অভাব মিটাইবার জন্য মানুষ যে চেষ্টা করে উহাই adfagta আলোচ্য বিষয়।* রবিনসের সংজ্ঞাটি অসম্পূর্ণ এই জন্য যে, তিনি বিনিময়ের ভূমিকাকে অর্থবিদ্যার আলোচনায় আদেো স্থান দেন নাই। রবিনসের মতবাদের একাধিক সীমাবদ্ধতা মাও বর্তমানে অধিকাংশ >. Robbins: ‘Economics is the science which studies human behaviour as a relationship between ends and scarce means which have alternative acre Cairncross: ‘Economics is a social science studying how people attempt to accommodate scarcity to their wants, and how these attempts react through exchange.”



Leave a Comment