উপনিষদের গল্প | Upnishader Galpo

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
উপনিষদ ৫ যেত, তখনই তারা ভয় পেতেন সব চাইতে বেশী । অজান৷ অশরীরী একটা FAS বাঘের মত মৃত্যু cl কখন কার ঘাড়ে এসে পড়বে, তা তারা আগে থেকে কিছুই বুঝতে পারতেন না | জ্যান্ত বাঘের হাত থেকে stata উপায় আছে, কিন্তু এই অদৃশ্য বাঘের হাত থেকে কি করে বাচা যায়? Adal সত্যিই বড় ভাবিত হয়ে পড়লেন। Stal খুজতে লাগলেন এমন একটি TB, A পেলে মানুষ অমর হয় | জানবার আকাংক্ষা মানুষের মনে স্বাভাবিক । ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা দেখা যায় অধিকাংশ সময়ই খেলার পুতুল ভেঙে দেয়। অমনি geil করেই তারা ভাঙে না, তারা ভাঙে জানবার acy পুতুলের মাঝে কি আছে তাই । আর্ধরাও তখন নানা জনে নানা ভাবে চেষ্টা করতে লাগলেন-_বিশ্বের প্রত্যেকটি জিনিস জানতে,--সেগুলে৷ কোথেকে এসেছে, কি করে আছে, আর শেষকালেই বা কোথায় যাবে, এই সব জানতে | দিন গেল, মাস গেল, বছর গেল । এভাবে বছরের পর অনেকগুলো বছরই কেটে গেল, কিন্তু কিছুই হল না। atria বুঝতে পারলেন, পৃথিবীর সামান্য একটা জিনিসকে জানতে গেলেও মানুষের জীবনে কুলবে না। আর অমর হবার কোন উপায়ই তারা দেখতে পেলেন না । খুব স্থন্দর একখানি ছবি দেখলে আমরা কৃত খুশী হই । ছবিখানি দেখলেই আমরা বুঝতে পারি কেউ না কেউ নিশ্চয় এটি এ'কেছে । যার হাতের রেখা-কৌশলে ছবিখানার মোহন রূপ ফুটে উঠেছে, তাকে জানবার একটা ইচ্ছেও আমাদের মনে



Leave a Comment