আজব নগরের কাহিনী | Ajab Nagarer Kahini

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
গায়কের ভারী গলা একসঙ্গে সিশে যায় মনে হয় যেন একটা fia | 9-98 আকুল ভাবে আকাশকে YT BIAS চাইছে। মুগ্ধ হয়ে শোনে পুতুলেরা। প্রজাপতির ঠোঁট থেকে মধু আহরণ করে, form বাতাস থেকে পানীয় শোষণ করে ওরা স্থির হয়ে কীঙিমানের গান শোনে। দিনের প্রথম প্রহর বিভাষের তানে শেষ eT) Sag অনেকক্ষণ ধরেই বীণাটা বাজাবার জন্য বাগ্র হয়ে ছিল, কীতিমান থামতেই দে তারে বন্ধার দেয়। Tete ferent a মতই অপূর্ব গে ধ্বনি। চুটie a ga পুতুলের হাসাহাসিফরে। ৫ ভ্বযোতিরময় পরিহাস করে বলে, "বীণা aren wy ক্ষেপে +t: বীণকার, শোন-_তোমরা ওর প্রাণে আঘাত দিও না" . -, পুতুলের! বলে, “না না, তুমি বাজাও Baw, বাজাও ই Sue বীণার তারে were দেয়। আশাবরীর আলাপ স্বকব a t পৃথিবীময় এ কী বিশ্য়! পার্বত্য ঝর্ণা বয়ে যায়, দল বেঁধে পাখীরা আকাশে ওড়ে । আর আকাশটা! কী গাঢ় নীল! তাতে সাবা সাদা মেঘের পুঞ্জ নিরুদ্দেশ-যাত্রীদের মত ভেসে চলেছে। শালবনে শুকনো পাত! ঝরে পড়ছে, তার ওপর দিয়ে লাফিয়ে বেড়াচ্ছে হরিণ শিল্তরা। রূপসী নদীর ধারে বকেরা বলে আছে আর প্রাস্করে কোথায় যেন কোকিল ডাকছে । মাটির গর্ভ ভেদ করে বেরোচ্ছে শ্যামল তৃণের অঙ্কুর, বুনো ঘাসের ডগায় তার লোভী প্রাণের পিপাসা arte হয়ে উঠছে। বীণার তারের অপরূপ Bates ঘরটা গ্মগম করতে থাকে, মণি-যাণিকা- খচিত দেওয়ালগুলো যেন পুতুলদের Fe TOT মতই সজীব হয়ে ওঠে। আশাবরী রাগিনী শেষ হয়, গান্ধারী we হয়। নীল মখমলে মোড়া আকাশের সি'ড়িপথ বেয়ে wher এগিয়ে চলেন। ঘাসব্নের নিভৃত ছায়ায় বসে প্রজাপতির পাখা গ্তলোকে বিশ্রাম cet - আমজাম বট গাছের পাতাগুলো নিশ্পদ্দ হয়ে কোকিলের ডাক শোনে। শাল- 4



Leave a Comment