মাইকেল মধুসূদন [সংস্করণ-৩] | Michael Madhusudan [Ed. 3]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
মাইকেল TEC জীবন বৃটিশ-শাসিত বাডালী-জীবনের একাধারে স্থচনা ও উপসংহার। উনবিংশ শতকের দ্বিতীয় ও তৃতীয় tee বাঙালী যে উল্লাস অনুভব করিয়াছিল, চতুর্থ পাছে যে ক্ষণস্থায়ী Pacis স্বাদ একবার পাইয়াছিল এবং বিংশ শতকের মহাযুদ্ধের পরে যে ব্যর্থতা Ace পদ্বে তাহাকে ব্যাহত করিতেছে, মাইকেলের জীবনে যেন অল্পদিনের মধ্যে, Tales আগে, সেই লীলা অভিনীত হইয়া গিয়াছে। মাইকেল বাঙালীর ব্যর্থতার নীলক$। এই আত্মার উল্লাস সেদিন অনেক eins অনুভব করিয়াছিলেন--দেবেন্দর- নাথ, বিদ্যাসাগর, কেশবচন্দ্র, বন্কিমচন্দ্র ; কিন্তু মধুস্থ্যনের অপেক্ষা বেশি কেহ করেন নাই। ইহারা বাড়ালীর জীবনের উষালোকের মানব; কিন্তু উষারও আগে ব্রাহ্মমুহূর্ত ; ইহাদেরও আগে রামমোহন; রামমোহন বাংলার ব্রাহ্মযুহূর্তের বিরাট পুরুষ । ইউরোপের রেনেসীস-জীবনাদর্শকে মানুষ হিসাবে তিনিই প্রথমে গ্রহণ করিয়াছিলেন; আর সেই alee মধুস্কন কৰি হিসাবে প্রথমে গ্রহণ করিয়াছেন ; রামমোহন নূতন বাংলার প্রথম মানুষ, আর মধুস্থযন নূতন বাংলার প্রথম কবি। সেইজন্যই মধুস্থ্যনের জীবনের এক কোটিতে এই আত্মার উল্লাপ--_যে কোটিতে কাব্য-অনুপ্রেরণা, সাহিত্য-স্ষ্ট, কল্পন[-সমুদ্রে অধীর বিক্ষোতে অলক্ষ্য চাদের টানে বারংবার ফেনাইয়া উঠিতেছে; এই কোটির বাণী State জীবনে বারংবার ধ্বনিত হইয়া! উঠিয়াছে-- মহাকাব্য সৃষ্টি করিব--মহাকাব্য সৃষ্ট করিব।” কিন্তু মাইকেলের আর একটি জীবন ছিল, কিংবা একই জীবনের আর এক কোটি। উনবিংশ শতকের দ্বিতীয় পাছে ata কলের বিপুল শক্তির আবির্ভাবে অতিনব একটা চিন্তার ধারা মানুষের মনে cre দিতেছিল। ইহা ক্রমে ব্যাপক হইতে হইতে উনবিংশ শতকের শেষ পাদে প্রায় তত্ত্বের কোঠায় পৌঁছিয়াছিল, ইহাকে বলা যাইতে পারে--সম্পদ-তত্ব ; অর্থাৎ তখন সম্পদ্ব আর কেবল এীশবরয্যমাত্র রহিল না, তাহা যেন একটা নৈতিক শক্তিরপে পরিণত হইল। এ



Leave a Comment