আগস্ট ১৯৪২ [সংস্করণ-৩] | August 1942 [Ed. 3]

মনোমত হচ্ছে না। আর একবার স্তনে না হয়. তো বাদ দেবে ওশগানটা। এদিকে ঠিকঠাক করে তারপর যেতে হবে সাহিত্যিক মশায়কে আনতে! যুখী নিজে যাবে, অন্যের উপর ভরসা করা যায় না। গল্প-উপন্তাম অর্থাৎ মিথ্যেকথা লিখে farce নাম করেছেন, মিথ্যে অজুহাত দেখাতেও আকটায় ন! এসব মানুষের। শেষ মুহূর্তে SATO বলে বসবেন মাথা ধরেছে, হয়তো নামবেনই না উপর cara | এ রকম তাঁর অভ্যাস আছে, একাধিক ক্ষেত্রে এমনি ভাবে নাকি Jerre করেছেন, এতে কিছুমাত্র দ্বিধা হয় না ভদ্রলোকের। জানেন, লৌকিক ব্যবহার যে রকমই করুন---যতদিন লেখার ক্ষমতা আছে মানুষ তাঁর বই পড়বে, আদর করে ডাকবেও। অতএব Wt নিজে যাবে তার কাছে, দরকার হলে উপর অবধি উঠে যাবে। নিজের.র্লপসৌষ্ঠব হাসি-আবদারের দাম সে জানে। জানে, সে গিয়ে হাত ধরলে ‘ay বলবার Steal উপায় থাকে না। ঘড়াং করে ট্রাম থেমে গেল হঠাৎ। দেখল, অনেক দূর অবধি গাড়ি দীড়িয়ে গেছে। একটা মিছিল আসছে, ভয়ানক কোলাহল। 'বন্দে মাতরম্‌' cata যাচ্ছে ঘন ঘন। একজনে Se দিচ্ছে--নির্মল ঘোষ, wera চেঁচাচ্ছে-- feria’! সামনের বেঞ্চিতে ছুই Wei মুখ চাওয়াচায়ি করে। নির্মল ঘোষটা কে হে? অপর জন অবজ্ঞার সুরে জবাব দেয়, কি জানি-- দেবতা-গৌলাই হবেন একজন। হলেই হল। এখন আর একটি-দুটি নয় তেতিশ কোটির ব্যাপার। আনাচে-কানাচে সব নেতা বেরুচ্ছে, মচ্ছব লেগেই আছে। বুঝলে নট ছেলেগুলোর MASTS না করবার অজুহাত | পতাকাবাহী দলের মধ্যে চন্দ্র নয়? চন্দ্রাই তো। বছরখানেক আগে একবার সে কংগ্রেসের চার আনা টাদা চাইতে এসেছিল । ষযুখী হেসে উঠেছিল, রায় বাহাদুরের মেয়ে চাচ্ছে কংগ্রেসের টাদা! অপ্রতিভ মুখে চন্দ্র তখন রশিদ- বই লুকিয়ে ফেলেছিল আচলের তলায়। সেই একবার একটি দিন মাত্র ইতিমধ্যে এত উন্নতি হয়েছে তার? দলের আগে আগে নিশান ধরে যাচ্ছে, খদ্দরের মোটা শাড়ি পরনে, রোদে মুখ লাল--বর্ষাসিক্ত রাস্তায় থালি পায়ে ৩