ডাক্তারের দুনিয়া | Daktarer Dunia

১০ ডাক্তারের Fira নামজাদ। একজন প্রফেসর, তিমিই স্বপারিশ কয়ে আমাকে tera দিলেম্‌ এইভাবে সকল দিকে ব্যর্থ হয়ে অবশেষে আমার ডাক্তারী শাস্ত্র পড়ায় শুরু | তখন হঠাৎ এই নতুন বিদ্যা! শেখবার দিকে আমারও নতুন করে cals চাপলো। বিশেষ করে এখানে মাথা-ঘুলিয়ে-দেওয়া আক্‌ FUG হয় না, সংস্কৃত ব্যাকরণ মুখস্ব করতে হয় না-_সেই হলো পরম নিষ্ভতির sal | আর, মরা মানুষের অঙ্গ-প্রত্যন কেটে কেটে নিজের চোখে দেখে কত-কিছুই শিখবো, নিজেই ছুরি ধরবে৷ এর মধ্যে যথৈষ্ট উত্তেজন| ও Batwa আছে | এ একটা বিদ্যার মতো বিদ্যা বৈকি । ডাক্তারদের উপর সেই বিতৃষ্ণা তখন আমার একেবারেই ঘুচে গেছে। কলকাতার বড়ো বড়ো ডাক্তারদের তখন আমি মনে করছি এক এক জন মহাপুরুষ। এ তো আর সেই পাড়াগেঁয়ে Fa ডাক্তার ময়! কিন্তু যতই আগ্রহ-অন্মীক!-ড়াক্তারি শেখা সোজা জিনিদ নয়। ভয়ঙ্কর চেহারার মোটা মোটা' বইগুলো পড়তে aa, দাতভাঙা শব্দের ল্যাটিন নামগুলো খাড়া মুখস্থ করতে হয়, অধিকাংশ নামের কোনো মানে মা বুঝে রীতিমতো কণ$স্থই করতে হয়। সে সকল নাম আবার অসংখ্য, অগুণতি। আ্যানাটমির তালিকাতেও যত বেশী নাম, ওষুধের তালিকাতেও তত বেশী নাম। বই খুলে মাথামুণু কিছু বুঝতেই পারি না। ক্লাসে বসে নামগুলো শুধু কামে শুনে যাই, আর বোদা মেরে Hi করে চেয়ে থাকি। প্রথমেই হাড় পড়ানো wei তার প্রত্যেকটি আকবীক আব খোচা- খুঁচির খটোমটো বিবরণ রপ্ত করতে হবে, ক্লাসে জিজ্ঞাসা করলে সেগুলো তৎক্ষণাৎ বলতে হবে। না বলতে পারলেই অপমান । কিন্তু তবু আমি তেবে দেখলাম এর মধ্যে কিছু মৌলিকতা রয়েছে। মানুষেরই তো! কাঠামো, মাহ্যের জীবনের সঙ্গে প্রত্যেকটির ঘমিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। মানুষকে জানতে হলে আগে এইগুলি সব জানাই চাই । এ শিক্ষার দছুরূহতা সত্বেও আমার ওৎস্থক্য শিথিল হলো না। তাহলেও এই কয়েকটি বছরের ছাত্রাবস্থার জীবন খুব বেশী Sosy বৈকি। আ্যানাটমির আর তভেষজতত্বের নামগুলে৷ না হয় বায় বার আবৃত্তি করে মুখস্ব করে নেওয়া যায়, কিন্তু ফিজিওলজি বা শারীরতত্ব বুঝতে পারা খুবই কঠিন, সহজে মাথায় ঢুকতে চায় না। তার উপরে রয়েছে cafe, রয়েছে ফিজিক্স্‌ । সবই নতুন রকমের কারবার, অথচ সবগুলোকেই আয়ত্ত করতে aa) বিরাট সাধনা।