বিদেশীয় ভারত-বিদ্যা পথিক | Bideshiya Bharat-bidya Pathik

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
[ট1] cre An, ডচ. ও ইংরেজ জাতির মানুষ সমগ্র পৃথিবী আবিষ্কারের কাজে এবং এশিয়া, আফ্রিক৷ ও আমেরিকার নানা দেশে নিজেদের গ্রতভুত্ব ও সাম্রাজ্য বিস্তায় করার কাজে লাগিয়া গেল। ইউরোপের সহিত এশিয়ার বাণিজ্য সম্পূর্ণভাবে নিজের নিজের অধিকারে আনাই তাহাদের লক্ষ্য হইল। প্রথমে স্পেনীয় ও city hy ও পরে ফরাসী, ইংরেজ ও wo cen বিরাট্‌ অধিকার ক্ষেত্র আমেরিকা ও আফ্রিকা মহাদেশে স্থাপিত হইল; সঙ্গে সঙ্গে ভারত, ইন্দোচীন, ইন্দোনেসিয়া, চীন, জাপান প্রভৃতি এশিয়] খণ্ডের প্রাচীন স্থসভ্য জাতিগুলির মধ্যেও ইহাদের বাণিজ্যিক এবং অন্যবিধ আধিপত্য বিস্তৃত হইল। পরবর্তী দুই শতক-_যোড়শ ও সপ্তদশ হইতেছে বাণিজ্য ও সাম্রাজ্যপ্রসায়ে ইউরোপীয় জাতিসমূহের লাঁফল্যের ইতিহাস। এই দুই শতক ধরিয়া পশ্চিম ইউরোপের জাতিগুলি এশিয়ার পাথিব সম্পদ্ব--ব্যবসায় ও সাম্রাজ্য wa আত্মসাৎ করার কাজে fae ছিল। প্রথমে ধন-সংগ্রহ ব্যতীত ইহাদের আর কোনও মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল না। কিন্তু বিশেষ-ভাবে আরব ও অন্য মুসলমানদের সঙ্গে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক প্রতিদ্বন্িত| ও প্রতিস্পধিতার ফলে, ইউরোপের Sein জাতিগুলি--বিশেষভাবে পতৃ গাল ও স্পেনের রোমান কাথলিক Meta ছলে বলে ও কৌশলে আমেরিকা, আফ্রিকা) ও এশিয়ার জনগণকে খীষ্টানধর্যে ধর্মান্তরিত করবার জন্য বদ্ধপরিকর হইল ৷ এইভাবে যখন একদিকে অর্থনৈতিক সংগ্রহ ও শোষণ চলিতেছে, তখন অন্যদিকে খ্রীষ্টান পাদ্তির দল, নিজেদের ধর্ম সম্বন্ধে ae বিশ্বাস লইয়া, এবং এশিয়ার ও অন্য মহাদেশের অধিবাসিদের বিজিত এবং অশ্বেতকায় বলিয়] তাহাদের নম্বদ্ধে অপরিলীম তুচ্ছতা বোধ পোষণ sian, তাহাদ্বিগকে ইউরোপীয় ধর্ম ও সভ্যতার অধীনে আনার প্রয়াস চালাইতে লাগিল। তাহাদের নিজেদের ধর্মের বাহিরে অন্ত ধর্ম বা সংস্কৃতির মধ্যে যে ভাল জিনিস কিছু থাকিতে পারে, ইহা তাহাদের ধারণার অতীত ছিল। এই সঙ্কীর্ণচিত্ততার ফলে অন্য ধর্মের সব কিছুই তাহাদের নিকট ছিল-_া106 beastly devices of the heathen. কিন্তু ইউরোপের শ্রেষ্ঠ মন কেবল ity বা ধর্মপ্ুরচারকদবের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। গ্রীনের অবিনশ্বর ater দৃষ্টিভঙ্গি পঞ্চদশ শতক হইতেই ইউরোপের শ্রেষ্ঠ মনে এক অভূতপূর্ব নৃতন জিজ্ঞাসার ভাব আনিয়া দিয়াছে এবং সঙ্গে সঙ্গে এক সর্বগ্রাসী বিশ্বমানবিকতা তাহাদের মনে দেখা দিয়াছে। এই বিশ্ব মানবিকতার স্থাপনা ইউরোপের মনকে ধীরে tice বিভিন্ন জাতির সংস্কৃতি,



Leave a Comment