রবীন্দ্রনাথ ও শরৎচন্দ্র | Rabindranath O Sharatchandra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
/, মিলন ও বিয়োধ ৯ = এমন বাপের পায়ের দিকে co ছেলে তাকিয়ে থাকে, তার 'মরণং গ্রুবং' ।” শরংচন্ত্র বলেছেন, রবীজ্রনাথের যে-কথা এতক্ষণ ছিল GHG তা নাকি একেবারে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে.তধন যখন তিনি বললেন : “পূর্বদেশে আমরা 'ষে সময়ে ভুতের ওবাকে ডাকছি ; Cra বলে গ্রহ্রে শাস্তির জন্যে দৈবত্ঞের স্থারে দোঁড়চ্ছি::-ঠিক সেই সময়ে পশ্চিম মহাদেশে ভলটেয়ার্কে একজন মেয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, শুনেছি নাকি agers পালকে পাল ভেড়া মেরে 'ফেলা যায়, সে কি সত্য ? ভল_টেয়ার জবাব দিয়েছিলেন, “নিশ্চয়ই মেরে 'ফেলা যায়, কিন্তু তাঁর সঙ্গে যথোঁচিত পরিমাণে orca বিষ থাকা চাই” 1” শরংচন্দ্র বললেন, কবির এ অভিযোগ যদি সত্য হয়, তাহলে বলার কিছু নেই। আমাদের সব মরাই উচিত, এমন কি orcs বিষ খেতেও কারো আপত্তি করা কর্তব্য নয়। কিন্তু এই কি সত্য ?...এমনি কথা বলবার লোক এখানে কেউ ছিল না যে বলে, বাপু, ভূতের ওঝা না ডাকিয়ে বৈদ্যের বাড়ি যাও ?...ইউরোপেন্ব জয়গান করতে আমি নিধেধ করিনে কিংবা যে হাতী পাঁকে পড়ে গেছে তাকে নিয়ে আস্ফালন করবারও আমার রুচি নেই, কিন্তু তাই বলে ভূতের ওঝা ও মারণ-উচাটন মন্ত্র-তন্ত্রের ইঙ্গিতও নির্বিববাদে ₹জম করতে পারিনে ।” রবীজ্রনাথ বলেছিলেন, “সেই জাপুমন্ত্রের সাধনায় মানুষ যে চেস্টা ye করেছিল আজ বিজ্ঞানের সাধনায় তার সে চেষ্টার পরিণতি । এই COSTA মুল কথাটা হচ্ছে wat না, AT, অতএব যারা! এই চেষ্কায় 'সিদ্ধিলাভ করেছে তারাই বাহিরের বিশ্বে প্রভু হয়েছে, দাস নেই ।” IH বলেছেন “কোনও একটা বস্তু কত দিক থেকে যে পরিণত হয়ে ওঠে সে স্বতন্ত্র কথা, fay এই কি ঠিক যে ইউরোপ তার যাদুবিদ্যার atm একলাফে ডিঙ্গিয়ে গেল, আর আমরা crea cate মিলে ঘাড়- CNS ভেঙে সেই পাঁকেই চিরকাল পুঁতে রইলাম ?.:'* জ্ঞান-বিজ্ঞানের ষথার্থ জনক-জননী বিশ্বজগতে কার্যকারণের সত্য ও নিত্য সম্বন্ধের ধারণা কি ওই দুর্ভাগ্য পূর্বদেশে কায়ও ছিল না 2” রবীজ্ঞনাথ বলেছেন, “বস্তুর নিয়ম যে শিখেছে শুধু যে বস্তুর বাধা তার কেটেছে তা নয়, TH স্বয়ং তার সহায় হয়েছে--বস্তুবিশ্বের দুর্গম পথে ছুটে চলবার বিদ্যা তার ate; আর পথ ইাটতে ইাটতে যাদের বেল] বয়ে যায় তারা গিয়ে দেখে যে তাদের ভাগ্যে হয় অতি সামান্যই বাকি, নয় সযস্তই ফাঁকি |”



Leave a Comment