বাঙলার বিপ্লব সাধনা | Banglar Biplab Sadhana

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
জবার বদলে ছিন্নশির ১১ of অধ্যাপক-দম্পতি উমা মুখোপাধ্যায়-হরিদাস মুখোপাধ্যায় “ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে যুগান্তর পত্রিকার দান” বইয়ে একট! সময় দিয়েছেন, জানুয়ারি, ১৯০৮ এবং তারা বলেছেন কিংসফোর্ড কলকাতার বাইরে থাকায় পার্শেলটি আর খোলা হয় নি এবং ভুলক্রমে বিষয়টি চাপ৷ পড়ে যায়। আলিপুর বোমার মামলা চলাকালীন অভিযুক্তদের স্বীক!রোক্তির মধ্যে এঁ পুস্তক-বোমা॥ হদিস: পাওয়া যায় 1” (পৃঃ 99-08 ) কারা সেই অভিযুক্তের] তা বলেন নি। শলীকালীচরণ ঘোষ তার “জাগরণ ও বিস্ফোরণ*-এ বলেছেন, “র।জমাক্ষীর স্বাকারোক্তিতে waa পেয়ে পুলিশ বইখানি খুঁজে পেয়ে বোমা আবিষ্কার করে i” (পৃঃ ২৯৫) মামলার সময় রাজসাক্ষীর যে স্বীকারোক্তি অমৃতবাজার পত্রিকায় বেরিয়েছে তা টুকেছি, কোথাও এ সংবাদ পাইনি। শীমতী উমা মুখার্জি তার “টু গ্রেট ইণ্ডিয়ান রিভলিউদানারিজ'-এ ২৩ পৃষ্ঠায় অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে লিখেছেন, “আলিপুর বোমার মামলা না pal পযন্ত ব্যাপারট! একরকম সবাই ভুলেই গেছল। এই সময় আবার সে স্মৃতি জাগরূক হ'ল ৷ বইট! না-খোল! অবস্থায়ই কিংসফোর্ডের বাড়িতে পা'ওয়। ষায়। ভারত সরকারের বিস্ফোরক দ্রব্যের মুখ্য ইন্সপেক্টর এর এই বলে Atal দিয়েছেন যে, সর্বনাশা বে না, ফাটলে আর কথা ছিল না ।” “অবিস্মরণীয়”” লেখক শীচন্দ্র লিখেছেন ? তাঁকে (কিংসফোর্ডকে ) মারবার জন্য তার গার্ডেনরীচের বাড়ীতে ১২০০ পৃষ্ঠার এক বইয়ের ভেতর একটি বোম! রেখে Sta চাপরাশির হাতে দিয়ে আস! হ'ল যাতে বইটা খোলামাত্র বোমাটা ফেটে যায়। চাপরাশি বইট। টেবিলে রাখল বটে কিন্তু মিঃ কিংসফোর্ড তার কোন বন্ধু পুরানো বই ফেরত দিয়েছেন মনে করে নইট। আলমারীতে ফেলে রাখলেন ।” অমৃতবাজার পত্রিকার ১৯০৯এর ১৭ই মার্চের মংখ্যায় এই মর্মে সংবাদটি বেরোয় ঃ আরও একটা বোমা বিস্ফোরণের চেষ্টা এখন প্রকাশ পেয়েছে ! কিংসফোড্ড! যখন কলকাতায় সি-পি-এম ছিলেন তখন তাকে বইয়ের ভেতর একট। বোনা পাঠান হয়েছিল । ওটা গার্ডে/নরীচের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে একজন চাপরাশির হাতে দেওয়া হয় । দেখতে আইনের বইয়ের মত । কিংসফোর্ড' ভাবলেন, যে-বইখানি তিনি বন্ধুকে দিয়েছিলেন, এ সেই বই । খুললেন না। ARG, তার সঙ্গে মজঃফর- পুরেও যায়। , সেখানে অন্যান্য বইয়ের মধ্যে এটও ther! যায়। বিস্ফোরক দ্রব্যের ইন্সপেক্টর ওটা কলকাত্বায় নিয়ে আসেন, পরীক্ষা করেন। ১২০০ পৃষার



Leave a Comment