পৃথিবীর ঠিকানা [সংস্করণ-১] | Prithibir Thikana [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আগামী কালের Hehe তাই। এ ছাড়া অস্ত কিছু Aten Stars পারি.না। কিন্তু মানুষের কাছে আজ ও আগামী কালের ব্যবধান যতো ছোট-_পৃথিবীর কাছে তা নয়। পৃথিবীতে অতি ছোটখাটো পরিবর্তনের প্রক্ররিয়। সম্পূর্ণ হতেও সময় লাগে লক্ষ লক্ষ বছর। মানুষের জীবনে যা একটা দিন--পৃথিবীর ইতিহাসে তা লক্ষ বছর। এমন কি, প্রাণীজগতের শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে মানুষের যে গৌরববোধ — Ope খানিকটা যেন ATA হয়ে পড়ে যদি ভাবা যায় যে পৃথিবীর সমগ্র ইতিহাসের কাছে, মানুষের ইতিহাস নিতাস্তই অর্বাচীন। পৃথিবীর জন্মের পরে কোটি-কোটি বছর কেটেছে যখন এই পৃথিবীর কোথাও উদ্ভিদ বা প্রাণের চিহ্নমাত্র ছিল না। তারপরে পৃথিবীর আদিম সমুদ্রে প্রোটোপ্লাজম-এর একটি আণুবীক্ষণিক বিন্দু লক্ষ লক্ষ বছর ধরে বিবর্তিত হবার পরে আজকের দিনের চোখ দিয়ে' চেনবার মত কোন একটি প্রাণীর অবয়ব ধারণ করতে পেরেছিল। মানুষ এসেছে অনেক পরে। অনেক অনেক ATT | একট ছোট উপমা দিলে কথাটা পরিষ্কার হতে পারে। আমরা জানি, ঘড়ির মিনিটের কীট! পুরো৷ এক পাক ঘুরে এলে ৬০ মিনিট। SHA করতে হবে, এই ৬০ মিনিট সময় ৩০ কোটি বছরের সমান। অর্থাৎ ঘড়ির কাটা প্রতি মিনিটে ৫০ লক্ষ বছর পার হচ্ছে । কথাগুলো AS সহজে AH গেল, ততো সহজে কল্পনা করা চলে না। এক-একটি মিনিট পঞ্চাশ লক্ষ বছরের সমান! প্রতি ঘণ্টায় ত্রিশ কোটি বছর! অর্থাৎ আধুনিক মানুষের ইতিহাস এই ঘড়ির কাটায় একেবারে এই মুহূর্তের aoa | সিন্ধু সভ্যতা বা মিশর সভ্যতার যুগ থেকে এই বিশ শতকের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত আমাদের কাছে এক ang sta কিন্তু এই ঘড়ির কাটায় এক Araceae ভগ্নাংশ । এই ঘড়ির হিসেবে এক সেকেগু আগের যুগের মানুষ্‌ও বন্য বর্বর জীবন যাপন করেছে।



Leave a Comment