গালিভার্স ট্র্যাভেলস [সংস্করণ-১] | Galibhars Travels [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
গালিতভার্স ট্র্যাভেল্‌স উপর থেকে লাফ দিতে গিয়ে হাত-পাও ভাঙলো । ভাবলাম আপদ গেছে! কিন্তু একটু পরেই আবার ওরা গুটি-গুটি আমার গায়ের উপর এসে উঠলো | একজন তো সাহস করে মুখের কাছাকাছি দাড়িয়ে খুটিয়ে খুটিয়ে আমাকে দেখলো, তারপর Ware উপরে তুলে, চোখ নাচিয়ে, হেঁড়ে গেলায় চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে কি যেন বলতে লাগলো। ওর দেখাদেখি আরগুলোও কয়েকবার ও-রকম করলো । কিন্তু কি যে বলছে, আমি তার বিন্দু-বিনর্গও বুঝতে পারলাম না। এদিকে এক নাগাড়ে চীৎ হয়ে শুয়ে শুয়ে পিঠ আমার টাটিয়ে উঠেছে। বৌ করে একটা Ss টান দিয়ে বী হাতখানাকে একটু আল্গা করে নিলাম ৷ দড়িগুলে৷ দেখতে স্থৃতোর মত হলে কি হবে! বেজায় শক্ত। পট পট করে তার অনেকগুলো তো ছি'ড়লোই, কাঠের Arete কয়েকটা উপড়ে উঠে এলো । এরপর আর এক ঝাঁকুনি, মাথা দিয়ে । ব্যথা একচোট পেলাম বটে, কিন্ত কাজ হলো । বাঁ দিককার যে চুলগুলো টান-টান করে বাধা ছিল দড়ি-দড়া ছি'ড়ে সেগুলো প্রায় আলগা হয়ে গেল । আঃ! এবার অন্তত ইঞ্চি দুই মুণুটিকে ঘোরাতে ফেরাতে পারবো Ses টানের বহর দেখেই ক্ষুদেগুলে৷ আর একবার এমন জোরে পিঠটান দিল যে ধরি ধরি করেও এক আধটাকেও বাগে পেলাম না। ছুট দিয়েই দূরে দীড়িয়ে ওদের মধ্যে একজন বাজখাই গলায়, হুকুমের ঢঙে কি যেন বললো । প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই FHA মত এক ঝাঁক তীর আমার গালে ও পাঁজরে এসে বি ধলো 1 মুখখানাকে বাঁচানোর জন্য বা হাত দিয়ে তাকে ঢেকে ফেললাম | বাঁধন ছেঁড়ার জন্য জোরসে আর একবার চেষ্ঠী করলাম | এবারও আর এক ঝাঁক তীর ছুটে এলো ৷ কেউ কেউ আবার হাতের বর্শ। দিয়ে আমার পাঁজরেও খোঁচা দিতে লাগলো । ভাগ্যিস গায়ে পুরু চামড়ার কোট ছিল, তাই বেঁচে গেলাম । ভেবে দেখলাম, এতে স্বিধে হবে না। রাত না হওয়া পর্যন্ত AEH] মেরে পড়ে থাকাই ভালো। একখানা ৭



Leave a Comment