তিন কাহিনী | Tin Kahini

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
দীর্ঘক্ষণ ধরিয়৷ একল! এমনি হাসিয়! আবার শ্যামশরণ' সহজ সাধারণ মানুষ হইয়া উপরে Say আসিলেন | ছেলে-ধরার ভয়ে ও-অঞ্চলের মানুষ তখন আর ছেলেপেলে ঘরের বাহির হইতে দেয় না, দিন-রাত চোখে চোখে সামাল করিয়া রাখে । তবু এমনিভাবে আরও ছয়-ছয়টা ব্রাহ্মণ-বালক চুরি হইয়া গেল । পৃথিবীর fram তলদেশে না খাইয়া তৃষ্ণায় শুকাইয়া দিনের পর দিন কন্কালসার হইয়া অবশেষে সেই Sata গলিয় পচিয়া গুড়া হইয়া কি প্রক্রিয়ায় যে অবশেষে পাতাল-রাজ্যের ধনরক্ষক হইয়া দাড়াইল, কেজানে! কিন্তু সাতটা যক্ষ দিনরাত anata থাকিয়৷ ডাকাতের বিলের কাছাকাছি কোন এক অনির্দেশ্য জায়গায় শ্যামশরণের বিপুল ধন বহুকাল পাহার। দিয়া বেড়াইয়াছে, এ কাহিনী অবিশ্বাস করিবে তেমন মানুষ তখনকার দিনে এ অঞ্চলে একটা জন্মে নাই | আরও মাস কয়েক Glan আবার কোজাগরী yaa আসিল-_ পরিষ্কার মেঘশূন্য রাত্র্রি। এ রাত্রে বিজন কক্ষে শুইয়া শুইয়া শ্যামশরণের ঘুম আর আসে না। কোথায় অনেক দূরে মাটির স্গভীর নিয়ে অবরুদ্ধ কক্ষতলে সাত ঘড়ার সকল Catal ঝনঝন করিয়] atfaa 'যাইতেছে, সাতটি সোনার শিশু সারা] বৎসরের অন্ধকারের মধ্যে কত কান্না] কাদিতেছে! অনেকক্ষণ ছটফট করিয়া অনেক Bows: করিয়া শ্যামশরণ অবশেষে নিষুপ্ত মধ্যরাত্রে wa, খুলিলেন। ইদানীং বাহিরে ঢালির পাহারা বন্ধ, পাকা পাহারার বন্দোবস্ত হইয়া গিয়াছে--আর প্রয়োজন কি? জো্যোৎস্লালোকিত Bahia উঠানের প্রান্তে গুপ্ত স্ুড়ঙ্গের দ্বারে টাড়াইয়া কম্পিত স্যামশরণ একট! মশাল ala লইলেন, তারপর পাথর সরাইয়া ধীরে ধীরে পোপান afer পাতালে ata গেলেন। এমনি কতদূর চলিয়াছেন--দপ করিয়। হঠাৎ মশাল নিভিল, দম আটকাইয়! আসিল, অন্ধকারের মধ্যে কে যেন লোহার মত ভারী হাতে বুক চাপিয়া ধরিয়া গুঁড়াইয়া দিতেছে। শ্যামশরণের চেতনা-লোপ হইয়া আদিল,. তাহারই মধ্যে একবার উপরের দিকে তাকাইলেন। cartewta ce aR



Leave a Comment