মনোবীণা | Manobina

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
Qe মনোবীণা পারলাম না। এক জমিদারের বাঁড়ী গেলাম-_সেখানেও ভিক্ষে দিলে না, তাড়িয়ে দিলে । পথে আসতে-আসতে আবার ফিরলাম। af দারকে গিয়ে বললাম, খুন, জখম, ঘরে আগুন লাগানো--যা বলবেন, তাই করব। আশ্চর্য বাবু, জমিদারবাবু আমার মুখের দিকে চেয়ে থেকে একটা টাকা বকশিস, দিয়ে দিলেন। ছেলেটা মরে গেল সে BETA, আমি কিন্তু ফন্দিটা শিখে নিলাম। যেখানে যা খুন জখম হতো, বলতাম আমি করেছি। লোকে ভয় করত, যার দোরে Wve সেই আঁচলটা ভ'রে দিত, খাতিরও কল্ত-_বলে রতন চুপ করিল | হেমাঙ্গবাবুও নীরব । কিছুক্ষণ পরে তিনি বলিলেন-_চল্‌, তুই আমার সঙ্গে ফিরে চল্‌ । তোকে কিছু করতে হবে না | রতন তাঁহার পায়ের ail লইয়৷ বলিল--আর জন্মে আপনি আম'র সত্যিই বাপ ছিলেন হজুর ৷ ৰা # + আশ্চর্য! পরদিন প্রত্যুষেই কিন্তু দেখা গেল, রতন স্ত্রীকে লইয়া কোথায় পলাইয়া গিয়াছে | এবার আর হেমাঙ্গবাবু বিস্মিত হইলেন না। তিনি কল্পনানেত্রে দেখিলেন-__আবার কোন দূরদেশে রতন MIS নত হইয়া সেলাম tian কোন বন্ধিষ্ু ব্যক্তিকে অভিবাদন করিতেছে-_সেলাম হুজুর |



Leave a Comment