গান্ধী-মানস | Gandhi-manas

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
XX তিনি ag, দার্শস্কি, পথ-প্রদর্শক। sor জানুআরি তিনি প্রয়াত হন। নতুন সংস্করণের ভূমিকা লেখা তখনও বাকি, বইটিও প্রকাশিত হয়নি। তাই, এখানে যা লেখা হল, তার দায় একজন সংকলকেরই। ঠিক তেমনি, যা বলা উচিত ছিল অথচ বলা হয়নি সে-ত্রুটিও তারই। তবে দায়, কিংবা aia ক্ষেত্রে একটাই সান্ত্বনা, প্রভুর ভাষায়, তার ছোট ছোট লেখা, নৈশ-অধ্যয়নের ফসল, জীবনের প্রায় শেষ দিন পর্যন্ত, তিনি চিঠিতে লিখে রেখে গেছেন। ত্রিশ বছর ধরে প্রভুর বন্ধুত্ব পাবার সৌভাগ্য বর্তমান লেখকের হয়েছিল। এর মধ্যে অনেক সময়ে তাঁকে পেয়েছে সক্রিয় সহযোগী হিসেবে। কাজেই একজন ভক্ত হিসেবে যত MRT সে তাকে GAS, তার চোখে তা যথেষ্ট বলে মনে হবে Tl সে জন্যই, সে যা-ই বলুক, পাঠকদের কাছে তা পুরোপুরি পক্ষপাতহীন' বলে মনে না-ও হতে পারে। প্রভু ছিলেন 'বিপুলায়তন* গান্ধী প্রকল্পের মূল উদ্ভাবক। তাতে বর্তমান এই গ্রন্থসহ, গান্ধীজির চিন্তা ও দর্শন নিয়ে বেশ কয়েকটি খণ্ডে প্রকাশিত হবার কথা ছিল। দ্বৈত পরিশ্রমে মাত্র তিনটি বই প্রকাশ করা গেল। সৌভাগ্যবশত, প্রভু নিজে বড় ও ছোট বেশ কয়েকটি প্রকাশ করেছেন। সবই নবজীবন থেকে প্রকাশিত। গান্ধী-সাহিত্যের কোনও CHAS ছাত্র এই ক্ষেত্রে প্রভুর অবদানের মূল্যায়ন করতে পারেন। যিনি তাকে প্রেরণা, দীক্ষা ও সঙ্গ দিয়ে গেছেন, তার কাছে খণ স্বীকার করেই তার সহযোগীকে AYN পেতে হবে। গান্ধী রচনা সংকলনের ক্ষেত্রে প্রভুর স্থান বিষয়ে দুটি বিশিষ্ট, স্বতপ্রণোদিত মন্তব্য এখানে উদ্ৃত করছি। ১৯৪৪ সালের ২৭শে জুন, পুণের “নেচার কিওর ক্লিনিকে গান্ধীজি বলেন, “আমার রচনার মর্মার্থ তোমার মধ্যে সঞ্চারিত?”। গান্ধীজির প্রখ্যাত ব্যাখ্যাকারী-দার্শনিক ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ প্রভুর মৃত্যুর পর শোকবার্তার লেখেন, “গান্ধীজি বিষয়ে তার প্রকাশিত রচনাই আমাদেব সর্বদা স্মরণ করিয়ে দেবে তার জীবনের সব চেয়ে বড় আকর্ষণের কথা”। ইউ. আর. আর. নিউ দিল্লি ১৩ জানুআরি, ১৯৬৭ >. হরিজন, ১০.১২.১৯৩৮, পৃ-৩৭৭ ২. ইয়ং BS, 8.৪.১৯২৯,পূ-১০৭ ৩. এস রাধাকৃষ্ণ : মহাত্মা গান্ধী: এসেজ আও Rewer অন হিজ লাইফ আগু ওয়াক, জর্জ আলেন আশু আনউইন, WA, (১৯৪৯). পৃ ৫৩৭



Leave a Comment