মহাযুদ্ধের পরে ইউরোপ | Mahajuddher Pare Europe

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সম্ধিসভা ও afer দিক থেকে ক্ষুদ্র বুল্গেরিয়া বা তুরঞ্ককে ধ্বংস করবার চেষ্টারও wit হয়নি। তাদের আর একটি তথাকথিত্ত লক্ষ্য সর্বজাতির আত্মকর্তৃত্ব-স্থাপন--কিন্তু ঘোর সামাজ্যবাদীদের পক্ষে এ-দাবী অসার শ্লাঘা মাত্র। গণতন্ত্র-প্রসারের আদর্শ মিথ্যা প্রতিপন্ন হ'ল স্বেচ্ছাচারী জারের সঙ্গে মিত্রশক্তিদের weit | অন্ত্রসঞজ্জার উচ্ছেদ fer পৃথিবী থেকে সমর- ব্যবস্থার উৎপাটন যে প্রকৃত লক্ষ্য ছিল না, তা” প্রমাণ করল. সমরোত্তর ঘটনামাল৷। আর আন্তর্জাতিক বিধিব্যবস্থা রক্ষার জন্য যে অস্ত্রধারণ করা হয় নি সে-কথা বলা 'বাহুল্য,. 'কেন না যুদ্ধকালে মিত্রশক্তিরাও স্মথুবিধামত সকল বিধি লঙ্ঘন করেছিল | প্রথম উচ্ছ্বাস কাটবার পর ও ড্রত-বিজয়ের সম্ভাবনা ata হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যুদ্ধের আপোষে নিষ্পত্তির কথ! ওঠা স্বাভাবিক 1 বিভিন্ন দেশে সাবধানী নেতারা তাই তখন সন্ধির কথা তুলেছিলেন। স্টক্হল্মে আশ্তর্জাতিক সোপ্যালিস্ট , বৈঠকে শান্তির প্রস্তাব হয়; রাষ্ট্রপতি উইল্সন্‌ আমেরিকার : অভিলাষ ব্যক্ত করলেন ( জানুয়ারি, ১৯১৭ ) যে কোন পক্ষই বিজয়ীর অধিকার না চেয়ে সন্ধি হলেই সকলের মঙ্গল | ক্যাথলিক্‌ ধর্মগুরু পোপ. ( অগাস্ট, ১৯১৭ ) সন্ধির ভিত্তি- স্বরূপ কয়েকটি প্রস্তাৰ করেন। কিন্ত পূর্ণজয় লাভের প্রবলতর স্পৃহা ইংল্যাণ্ডে লয়েড-জঙর্জ., BCH ক্লেমাসে প্রভৃতি শক্তিশালী নেতাদের মধ্যে aie faa । নিরপেক্ষদের শান্তিস্থাপন চেষ্টাও তাই সফল BAN) আমেরিকা যুদ্ধে নামার ফলেই জার্মানির সম্পূর্ণ পরাজয়ের সম্ভাবনা প্রথম aay Val এই পরিবর্তিত অবস্থায় ত্রেস্টলিটভস্ক-এর ১১



Leave a Comment