ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের কঙ্কাবতী | Trailokyanath Mukhopadhyayer Kankabati

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৫ আসিয়া আগুন নিরাইল। কিন্তু আমার জঠরানল নির্বাণ হইল না। যাহ! কিছু wea হইয়াছিল, সমস্ত নষ্ট হইয়া গেল। ছুই পয়সার মুড়ি-মুড়কি আনিয়া zee আমি খাইলাম। ছুকিক্ষের সময় তাহা এক গালেই ফুরাইয়া গেল, ক্ষুধার কিছুমাত্র নিবৃত্তি হইল না।* $ ছুইদিনের মধ্যে Ge মুঠা মুড়ি-মুড়কি ছাড়া আর পেটে কিছু পড়ে নাই। তথাপি তিনি ভোরে উঠিয়াই saa নিকটে বিদায় aaa বর্ধমান অভিমুখে যাত্রা করিলেন। পাঁচ ছয় ক্রোশ পথ Sila! যখন অত্যন্ত পরিশ্রান্ত বোধ করিলেন, শরীর একেবারে অবসন্ন হইয়া আসিল, তখন অতিকষ্টে এক গ্রামের মধ্যে প্রবেশ করিলেন। “এক ব্যক্তির বাটীতে স্ত্রী-পুরুষের কাপড়ে চুন-হলুদ্ব দেখিতে পাইলাম। মনে করিলাম, ইহাদের বাড়িতে কোনও রূপ sats হইয়াছে; ইহাদের বাড়িতে খাইতে পাইব। তাহারা জাতিতে সদেগাপ। বাটার কর্তা বৃদ্ধ। বৃদ্ধের নিকট আমার সমুদয় ছুঃখের কথা বলিলাম। অতি সমাদর করিয়া বৃদ্ধ আমাকে মুড়ি, গুড় ও ঘোল খাইতে দিল। অমৃতের অপেক্ষা তাহা! আমাকে fae লাগিল। দেহ আমার পুনজীবিত হইল। পুনরায় বর্ধমান অভিমুখে যাত্রা করিলাম।” ২ কর্মজীবন আরম্ভ এইরূপে অতিকষ্টে তিনি বর্ধমানে পৌছিলেন। সেখানে আসিয়া হরকালীবাবুর কাছে শুনিলেন যে, তাহার পিতামহীর © গুরুতর wet! ত্রৈলোক্যনাথকে তিনি অত্যন্ত cre করিতেন। তাহাকে দেখিবার জন্য বৃদ্ধা অতিশয় কাতর হইয়াছেন। এই সংবাদ শুনিয়াই তিনি দেশের দিকে aia করিলেন। হাতে একটি পয়সা নাই। হরকালীবাবুর নিকটে চাহিলে পথখরচ কিছু অবশ্যই পাইতেন। কিন্তু চাহিতে তাঁহার ইচ্ছা হইল না। শূন্য হাতেই আবার পথে নামিলেন। ১, ও ২. “দ্রেলোকানাথ মুখোপাধ্যায় "বঙ্গভাষযার লেখক” ৩. সম্ভবতঃ পিতার cays



Leave a Comment