কোটাল কাহিনী | Kotal Kahini

কাজ ছিল সাহেবের খানা তৈরী করা, খিদমতগারের কাজ ছিল খান পরিবেশন করা, বেয়ারার কাজ ছিল সাহেবের কাপড় চোপড দেখা ও বাড়ির ওপরকার কাজ করা, মসালচির কাজ ছিল উন্ুন ধরানো, ভিত্তির ste ছিল জল তোলা, মেথরের কাজ ছিল ঘর ঝাট দেওয়া, সহিসের কাজ ছিল সাহেবের ঘোড়ার দেখাশোনা কর ও ঘেসেড়ার কাজ ছিল ঘোড়ার aa ঘাস সংগ্রহ কর]। অনেকের আবার একাধিক ঘোড়া থাকার ay একাধিক সহিস ও পেসেড়া MC) মালীর কাজ ছিল বাগানের (দখাশোন] কর। ও ফুল ফল শাক Has উৎপন্ন কস] | আমি এক সাহেব ডিস্ক মাজিস্ট্রেটের কথা জানি যার কাছে গোটা চারেক ঘোড়। থাকত ৷ তিনি কখন কখন তাঁদের সাহায্যে একদিনে শ' খানেক মাইল পযস্ত কাবার করতেন CHAD প্রত্যেক বিশ মাইল অন্দর তার sedi করে CATS) আগে থেক্ষে দাড়িয়ে tas । o> ঘোড়ায় চাপা 'অত্যালট। সেকালে প্রায় সকল জেল। অধিকারিকের পঙ্গে €ক আবপস্তকীয় কাঙ্গ ছিল | তাতে তাদের কাজের অনেক স্থবিপে SS | অ।ভকালকার দিনে সেট। মোটরে বসে হয না। তাই আমি যখন ১৯২৫ সালে আমার প্রথম গাডিখানা কিনি ও তাতে ক্রে গর্বতরে আমার এক সাহেব fu আহ faq সঙ্গে দেখা করতে যাই তিনি তাতে মোটেই খুশী qi হয়ে Bats তংসনার স্বরে বলেন, “তুমিও শেষে ওই হতচ্ছাড়। যান কিনলে ?” ই|[যাব্লছিলাম cl সাহেব জমিদারদের কথা হচ্ছিল তারা এক কালে নীল কুঠার সাহেব বলে পরিচিত ছিল । তাদের ব্যবসা ছিল এক উদ্ভিদ থেকে নীল Cra" করে ইউরোপে এপ্তানি Fai) পরে যখন জামানিতে কুব্রিম নীল te} হল, তখন এ দেশের নীল কুঠির সাহেবরা] তাদের ওই কাজ ছেড়ে সাদারণ শব্য উৎপাদনের কাছে লেগে যায়। তারা কিন্তু আমাদের দেশের লোকেদের ওপর অত্যাচার করত । তাই গান্ধীজী যখন আফ্রিক। ফেরৎ এদেশে আসেন তণন তার প্রথম অভিযান বিহাবের সাহেব জমিদারদের বিক্ুদ্ধে পরিচালিত হয়েছিল। আমি যে যুগের কথা বলছি সে যুগে মার একজাতীয় লোক ছিল যাদের আমাল ইণ্ডিয়াল Tb TH বলে থাকি। তাদ্বেরও afwrfe বা seers কিছু কম পিপি না যেহেতু তারা নিজেদের ভারত সম্রাটের বংশধর বলে মনে করত। তাদের প্রতি দেকালের শাসকদের বিশেষ পক্ষপাতিত্ব ছিল | তার ফলে তারা cam, টেলিফোন, টেলিগ্রাফ অর্ডনেন্স বিভাগের প্রায় wea মধ্যস্তরের্র ao