আচার্য্যের উপদেশ [খণ্ড-২] [সংস্করণ-১] | Acharjyer Upadesh [Vol. 1] [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৮ আচার্ধয্যের উপদেশ | মন্দ হইয়াছে, তখনই ঈশ্বরের বিশেষ ক্বপা আবিভূত হইয়া সে দেশকে রক্ষা করিয়াছে। আমি ভারতবর্ষের যে যে স্থান ভ্রমণ করিয়াছি- পঞ্জাব, বন্ধে, Thats, কি বঙ্গদেশ সর্বত্রই এইরূপ ছুর্দশা। এখন আমরা কোথায় যাইব ? যদি নব্যদলেরা আমাদিগকে এরূপ যন্ত্রণা দেন তবে আমরা কোন্‌ বিচারালয়ে গমন করিব? কি উপায়ে এই দুরবস্থার অপনয়ন করা যায়? আমার বিবেচনায় স্থশিক্ষিতদিগের মধ্যে Hf প্রচার করাই ইহার উপায়। যদি সকল নবাদল প্রস্তুত হইয়া ঈশ্বরকে লক্ষ্য করত অগ্রসর হয়েন তাহা হইলেই মঙ্গল । যদি তাহারা বিমুখ হয়েন তাহা হইলে ভারতবর্ষকে বিনাশ করিবেন। এক্ষণে জলপ্লাবন উপস্থিত 1 পূুর্বকালের সমস্ত ধর্মশাস্ত্র একত্রিত করা আবশ্যক, নতুবা এই জলপ্লাবনে সমুদয় শাস্ত্র ভাসিয়া যাইবে, তাহাদের চিহ্নমাত্র থাকিবে না। ইহার সঙ্গে সঙ্গে নূতন পাপের জ্রোত আসিয়া ভারতভূমিকে প্লাবিত করিবে। হিন্দুশাস্ত্ররূপ প্রশস্ত সাগর মন্থন করিয়া যদি এরূপ সত্যামৃূত উদ্ধার করিতে পারি, Teta সকলের মুক্তি হয়, তবেই সকল 'অভাব দূর হইবে; কোন যন্ত্রণা থাকিবে না, কাতরতা থাকিবে না। আমাদের হিন্দুশাস্ত্র অসীম, অপার । তাহার মধ্যে আমরা সকলই প্রাপ্ত হইব । বস্মাদির জন্য সভ্যতার জন্য আমাদিগকে Say দেশে গমন করিতে হইবে, কিন্তু সতোর জন্য অন্য দেশে না গেলেও হয়। যদি আমরা হিন্দুশাস্ত্র মহ্থন করিয়া সত্যামৃত লাভ করিতে পারি; তবে আমরা যে নিজেই কেবল অমৃত পান করিব তাহা নহে, পুত্র পৌত্রগণকে, সমস্ত পরিবারবর্গকে দান করিয়া চরিতার্থ করিব। হিন্দুশাস্ত্র, রত্নাকর সদৃশ, তাহাতে কিছুরই অভাব নাই। জ্ঞান চাও পাইবে, ভক্তি চাও পাইবে--কেবল wa aD



Leave a Comment