জীবন-প্রদীপ | Jiban-pradip

বিপদের রোলে। a দিকে এগুতে চেষ্টা! কর।”' বৃদ্ধ একথায় atte দ্বিগুণ Stfita বলিল/ “মা আমার আর হাত পা ae না। বাপের ভিটায় সাথের বাতিটা দেখাতেও কেউ cava না গো -!” এই বলিয়াই বৃদ্ধ আরও জোরে জোরে কাদিতে লাগিল। বৃদ্ধের ste দেখিয়৷ সুন্দরী ভাবিয়া ভাবিয়৷ বলিলেন,--“'বাছা, তা ai হয়, ওঁ নোকার দড়ীগাছটা ধরিয়াই কোন TATA জলে ভাসিয়া গলুইয়ের ছারার আড়ালে লুকাইয়? থাক্‌ । আমি ডাকা*ত- দিগকে তোমার কথা কিছুই বলিব না।” ge যুবতীর এই পরামর্শে কান্না রাখিয়] তাড়াতাড়ি বলিল,---“ভাল বুদ্ধি বো'লেছ। আচ্ছা মা, নামি বরং তাই করি। তুমি কি করিবে 1” সুন্দরী। “নামি কিছুই করিব না। এই ডাকা”তদের হাতে ধরা CHAT” “এ যে ছিপ এসে পড়েছে! আমি তবে তোমারই কথা মত ste করি মা।”” এই বলিয়াই, বৃদ্ধ জলে ঝাপ দিয় পড়িয়া, OY ধরিয়া নৌকার ছায়ায় নাকটা মাত্র Sisal ভালিতে লাগিল। ছিপও তখনই wy হন্‌ করিয়। atta নদীর বুকে ঘূর্ণায়মান কর্ণধারহীন, বাহকহীন ee পান্দীখানি ধরিয়। ফেলিল। স্মন্দরী তখনও নৌকার বক্ষে নিজের স্থানে দাড়াইয়। দাড়াইয়াই সমস্ত yay দেখিতেছিলেন। সান্ধ্য সমীরে যুবতীয় পিঠ-ছাওয়৷ আজজ্ঘ।'লম্বিত কেশের রাশি ধীরে ধীরে উড়িতেছিল। ুন্দরীর নিভীক সাম্যমুর্তির Era লইয়৷ নদীর ছোট ছোট ঢেউগুলি যেন লুফালুফি করিতেছিল। যুবতী দেখিলেন, ছিপে অনেকগুলি অস্ত্র cya afew আঠার উনিশ জন ডাকা”ত আসিয়াছে। ন্ুন্দরী নিবিষ্টচিত্তে মনে মনে জপিতেছিলেন, “ভয়বারণে এ জীবন ঢালিয়াছি আর কিসের ভয়? কি তয়?” সথতয়াং ডাকা”তের ছিপ এত কাছে দেখিয়াও সুন্দরীর যেন কোনই পরিবর্তন ঘটিল A ডাকা”তেরা ক্ষুদ্র পান্সীখানি ধরিলে একজন আসিয়া! তৎক্ষণাৎ লক্ষ দিয়। নৌকার, ofa Horta) weal এখনও অবাক্‌ হইয়া মন্ত্র জপিতেছি- লেন। যে ব্যক্তি নোকায় চড়িয়া দাড়াইল, তাহার বয়স পঞ্চাশের বড় ঝুম TRI WY যুবতীর কাছে আসিয়! ধীরে ধীরে we কথায় বসি, “মা, তুমি আমাদের ছিপে cores cata 1” ARTA এইরূপ ব্যবহারে Qe বিস্মিত. হইলেন। যুবতীর মুখে এব কথা Ria) যুবতী সন্মুখের দস্থ্যর মুখের উপরে wore বিশাস চক্ষু হট " দ্থঁপিত Sian ব'ললেন “তোমরা আমার কোথায় নিতে চা ধন * z