For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)গান্ধী-চরিত ১১ cra ও সরঞ্জাম দিয়ে। পৃথিবীতে ঘৃণাও সত্য, ভালোবাসাও সত্য, বিদ্বেষ-ও সত্য,
মৈতজ্রী-ও AST) কিন্তু এই খণ্ড সত্যকে, বিপরীতধর্মী সত্যকে, Nee স্বীকার
করেন নি। তাঁর কাছে সত্য AXE ও অদ্বিতীয়। তা খণ্ডিত বা awe নয়, তা
মব্যয় ও Tay] এই ধরনের দার্শনিক ধারা, তাঁরা পৃথিবীকে প্রধানত fens বিকল্প
রূপে দেখেন। এক দল ঃ তাঁরা দ্রেখেন পৃথিবীকে শোপেন্হাউয়ের-নীটূশে গোষ্ঠীর
মতো SSAA, যেখানে সন্দেহ, সংশয়, বেদম, যন্ত্রণা, শাসন, অত্যাচার ভিন্ন আর
কিছুই নেই । wart: তারা খ্রীষ্টান বা বৈষ্ণব দার্শনিকদ্বের মতো দেখেন ATE
সুন্দর, সমস্ভই প্রেম, নমস্তই মৈত্রী, সমস্তই শাস্তি। আর একদল? তারা ভালো-
মন্দ, প্রেম-স্বণা, সন্ার-অস্তন্দরের Ca’ ব'লে বিশ্বাস করেন পরম সত্যকে । সুতরাং
জাগতিক ঘটনা তাঁদের কাছে মায়া মাত্র। সে সমস্ত বিষয়ে তারা সম্পূর্ণ উদ্বাসীন । দ্বিতীয় দলের মানুষ ছিলেন মহাত্মা গান্ধী । পৃথিবী তার কাছে ছিল সৌন্দর্যময়,
প্রেমময়। তাই মহাত্মার আাবসোলিউট বা are সত্যের মধ্যে হিংসার স্থান নেই,
INT স্থান নেই--তা কেবল প্রেম, কেবল ক্ষমা, বেবল অহিংসা। তাই গান্ধীজী
হিংসার সঙ্গে অহিংসার, ঘৃণার সঙ্গে প্রেমের, বিদ্বেষের সঙ্গে মৈত্রীর, কুংসিতের মঙ্গে
THAI সামগ্জন্য বিধান করতে চেয়েছেন সমস্ত জীবন । তাই পৃথিবীর অমোঘ নিয়মে
মহাত্মার সেই সামগ্জস্য-বিধানের পরিণতি ঘটেছে ঘাতকের হাতে তার WPI, মানব
-বিষধরের ভয়ংকর দংশনে | তবু-ও এই অখণ্ড সত্যের পূজারী, এই সামগ্নস্তয-বিধায়ক
-প্রতিভার স্থান চিরদিনই থাকবে মানব সত্যতার অন্যতম গৌরবণিখর-শীর্ষে।
কারণ, এই বিরুদ্ধ শক্তির মধ্যে সামঞ্জস্ত-বিধানের মহান্ স্বপ্ন কল্পনা এক বিরাট শিল্প-
এতিভার অপুর্ব প্রয়াস । তাই মহাত্মা এক কল্পিত সত্যের অতুলনীয় শিল্পী, অদ্বিতীয়
ATT TPCT | কৈশোরে সত্যের রূপটি মহাত্মার কাছে ধরা দয়েছিল সত্য-পালন অর্থাৎ শপথ-
TH এবং সত্যবাদিতার মধ্য দ্িয়ে। চিন্তার ace চিন্তার, চিন্তার সঙ্গে কার্যের
aaa বিধান করতে হলে সর্বপ্রথমে প্রয়োজন কথার সঙ্গে ASD রেখে কাজ করা,
অর্থাৎ অঙ্গীকার পূরণ এবং কাজের সঙ্গে aT cat কথা বলা, অর্থাৎ সত্যভাষণ।
তাই গান্ধীজীর পরবর্তা জীবনে আমরা দেখি, নিজের অঙ্গীকার অঙন্সারে কাজ
করবার are তার নির্ভীক তেজ এবং সত্যভাষণ ব্যাপারে ভার WHY অটল ছৃঢ়তা।
কিন্তু এই সদা-সত্যভাষণের নির্ভাক বীর্য লাভ কেমন ক'রে সম্ভব? সত্যের মধ্য
দিয়েই গান্ধীজী সে-বীর্যের সন্ধান-ও পেয়েছিলেন কৈশোরেই। মেই কাহিনীটি বলছি ঃ