চায়না টাউন | China Town

স্ত্রীলোকটি ফিরে এলো এক পট চা আর পেয়ালা-পিরিচ নিয়ে। জেনী পেয়ালায় চা ঢেলে দিলো। যেখানে আমি আর জেনী ওয়াং মুখোমুখি বসে, সেথান থেকে ওধারের ফাকা জায়গাটি দেখা যায়। সেখানে তখন arn হয়ে বৃষ্টি নেমেছে । কখন দেখি সেখানে আর ফাকা নয়, ঝাপসা নয়। সেখানে তখন স্বাকা- বাকা গলি । অনেক লোকের আসা-যাওয়া। উনিশ on ছাল্লান্নোর আষাঢ় মাসের সজল ছুপুর মুছে গিয়ে আমার মন ঘিরে নামলো উনিশ শো আটচনল্লিশের ফাল্গুনের এক ধূসর সন্ধ্যা উনিশ শো আটচনল্লিশের ফাল্গুনের সেই ধূসর সন্ধ্যায় বাসের অপেক্ষায় চুপচাপ দাড়িয়ে ছিলাম বৌবাজার cat ta এভিনিউর মোড়ে । হঠাৎ সামনে এসে থামলো একটি উড়ন্ত ট্যাক্সি। যে নামলো তার পরনে থাকি প্যাষ্ট আর faray স্পোর্টস শার্ট, মুখে peo কাছে এসে পিঠ চাপড়ে বললে, “তোকে দেখে নেমে পড়লাম। কি রকম আছিস? দাড়া, ভাড়াটা মিটিয়ে দিই । এখান থেকে হেঁটেই যাওয়া যাবে ।” “আমি যে সিনেমায় যাচ্ছি ।” “পাগল । এখন ছ'টা wt. টিকিট পাবি না ।” “টিকিট করা হয়ে গেছে I” “তাই নাকি? তাহলে ওটা কাউকে দিয়ে cw” “কা'কে আবার দিতে যাবো ?” “দে' না রাস্তার যে কোনে! লোককে বিলিয়ে । সে সারা জীবন তোকে মনে রাখবে ।” দিলীপ দা'র জীবনদর্শশ আমাকে অ্প্রাণিত করতে পারলো না। বললাম, “সে হয় না। তিনটি টিকিট cam হয়েছে, দুটো আরেক জনের কাছে। ওরা! আগে গিয়ে বসে থাকবে I” 4