শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা | Srimadbhagabatgita

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
শ্রীমস্ভগবদ্গীতা ৭ দিয়েছিলেন যেগুলিকে গ্রন্থবনাকারী পরে বিস্তৃত করে এক প্রশস্ত রচনায় পর্যবসিত করেন। গার্বের মতে ভগবদ্গীতা গোডায় এক ALT যোগের react রচিত হয়েছিল, পরে কৃষ্ণ বাসুদেব ভক্তিতত্ব তার সঙ্গে মিশে যায় এবং খৃ্টপূর্ব তৃতীয় শতাক্দীতে Tacs বিষ্ণুর সঙ্গে অভিন্ন করে বৈদিক ধর্মেব সঙ্গে সামঞ্জস্য সাধন কর! হয়। আদি রচনাকাল প্রায় YBTF 200, এবং কোন বৈদাস্তিক তার বর্তমান রূপ দেন ots দ্বিতীয় শতাব্দীতে । গার্বের মত সাধারণ ভাবে wate হয়েছে। at fear মতে “এটি একটি পুরাতন বৈষ্ণব কাব্যের কৃষ্ণীয় রূপ, আবার বৈষ্ণব কাব্যটি পূর্বে একটি সৃন্প্রদায়নিরপেক্ষ রচনা ছিল, সম্ভবতঃ কোন অর্বাচীন উপনিষদ 1”? হল্‌ৎস্মান গীতাকে সর্বেশ্বববাদী কাবোর বৈষ্ণব সংস্করণ বলে মনে কবেন। কীথের ধারণা' এটি প্রথমে শ্বেতাশ্বতর ধবনের একটি উপনিষদ ছিল পরে কৃষ্ণভক্তদের উপযোগী কবে পরিবর্তিত করা হয়েছে। বার্ণেটের মতে রচয়িতার মনে ভিন্ন fea afegatal এলোমেলো ভাবে মিশে গিয়েছিল। রুডল্ফ অটো বিশ্বাস করেন যে প্রাথমিক গীতা একটি চমৎকার মহাকাব্যাংশ ছিল এবং তাতে বিশিষ্ট তত্ববের স্থান ছিল ন|। মোগক্ষদায়িনী কোন তুরীয় মতবাদের নির্দেশ দেওয়া কৃষ্ণের উদ্দেশ্য ছিল না, যে সর্বশক্তিমান্‌ ঈশ্বব যুদ্ধের ফলাফল নির্ধারণ ক্করেন, we ace তার বিশেষ সেবায় নিয়োজিত হতে উৎসাহ দেওয়াই তার ইচ্ছা ছিল ।₹ অটোর ধারণা সম্প্রদায়গত মতবাদণ্ডলি প্রক্ষিপ্ত। এই ধারণায় জাকোবি তার সঙ্গে একমত । তিনিও মনে করেন যে মূল রচন| পরবর্তা সাম্প্রদায়িক পণ্ডিতদের দ্বারা বর্তমান আকারে প্রসারিত হয়েছে | এই যে এতগুলি মতের উদ্ভব হয়েছে তার কারণ বোধ হয় এই যে গীতার মধ্যে বছ এবং বিচিত্র খাতে প্রবাহিত দার্শনিক তত্ব ও ধর্মবাদ্ধের ধারা মিলিত হয়েছে । অনেক আপাতবিরোধী প্রত্যয়কে কালোপযোগী করে সরল এক্যপাধন করা হয়েছে। সমস্ত ধর্মীয় প্রত্যয়ের উপরই ঈশ্বরের প্রসাদ ১। ভারতের ধর্মসমূহ ( Religion of India ১৯*৮) পৃঃ ৭৮৯। ফার্কোয়ের লিখছেন *এটি একটি পুরানো কবিতায় উপমিষদ, স্বেতাত্বতয়ের পরের রচনা! ও খৃষটজন্মের পরে ফৃষ্ণতজাদের স্বার্থে কোন কবির দ্বার! বর্তমান আকারে after ভারতীয়, ধর্মসাহিত্যের স্পরেখা ( Outlines of the religions of literature of Indis, 1990) ae বিভাগ। ২। মোঁলিক গীতা ( The original Gita, ইংরাজী অনুবাদ ১৯৩৯ ) পৃঃ ১২-১৪।



Leave a Comment