প্রথম গ্রন্থাবলী | Pramath Granthabali

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৷ আহতি a8 ভাঙ্গবার মৌ: Bla’ দেখলে, সে চে বুথ 7 সে wit: 4 পড়ে' গিয়েছিল যে, দ্র ন। দেখে 4 eric | এত ভারি আর এত শত্ত যে, কুড়োল দিয়েও তা কাটা : থাকতে পারত at) বল বাহুল্য) রত্নময়ীর সঙ্গে রতিলালের কখনও চার চক্ষুর মিলন হয় নি, কেন না, পাঠানপাড়ার প্রজার! তার অস্তঃপুরের দ্বার রক্ষা করত। কিন্তু রঙ্গিণীর মনে এই বিশ্বাস বন্ধযুল হয়ে গেল যে, ATH তার স্বামীকে স্থপুরুষ দেখে তার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে। এর প্রতিশোধ নেবার By, তার মজ্জাগত হিংসা-প্রবৃত্তি চরিতার্থ করবার জন্য, রঙ্গিমী রত্নময়ীর ছেলেটিকে যথ, দেবার HD কৃতসংকল্প হ'ল। রঙ্গিনী একদিন ধনগ্ডয়কে জানিয়ে দিলে যে, যখ্‌ দেওয়া সম্বন্ধে ভার আর কোনও আপত্তি নেই, শুধু তাই নয়, ছেলের সন্ধান সে নিজেই করবে। একাজ Bay অতি গোপনে উদ্ধার করতে হয়। তাই বাপে-মেয়েতে পরামর্শ ক'রে স্থির হ'ল যেঃরঙ্গি- নীর শোবার পাশের ঘরটিতে যথ, দেওয়া! হবে। Hota দিনের ভিতর সে ঘরটির সব ছুয়ার-জানালা ইট দিয়ে গেঁথে বন্ধ করে' দেওয়া ay) তার পর অতি গোপনে ধনঞ্জয়ের সঞ্চিত যত সোনা-রূপোঁর টাকা ছিল, সব বড় বড় তামার ঘড়াতে পুরে সেই ঘরে সারি সারি সাজিয়ে রাখ। হ'ল। যখন ধনঞ্জয়ের সকল ধন সেই কুঠরিজাত হ'ল, তখন রঙ্গিনী একদিন রতিলালকে AA যে, রত্বময়ীর ছেলেটি এত Wea a, তার সেই ছেলেটিকে একবার কোলে করতে নিতাস্ত ইচ্ছে যায়; Wate যে উপায়েই হোক, তাকে একদিন রঙ্গিণীর কাছে আনতেই হবে। রতিলাল উত্তর করলে, সে BABA, রত্বময়ীর লাঠিয়ালরা টের পেলে তার মাথা নেবে। কিন্তু রঙ্গিণী এত নাছোড় হয়ে তাকে ধরে” বসল যে, রতিলাল অগত্যা! একদিন সন্ধ্যাবেল৷ কিরীটচন্ত্রকে ভুলিয়ে সঙ্গে করে” রঙ্গিণীর কাছে নিয়ে এল । কিরীটচন্দ্র আমবামাত্র রঙ্গিণী ছুটে গিয়ে তাকে কোলে তুলে নিলে, Beal খেলে, কত আদর করলে, কত মিষ্টি কথা বলুলে। তার পর দে কিরীটচন্জ্রের গায়ে লাল চেলির যোড়॥ তার গলায় ফুলের মালা, তার কপালে রক্তচম্দনের cH Ti, আর তার হাতে ছুগাছি মোনার বালা পরিয়ে দিলে । কিরীটচন্দ্রের এই সাজ দেখে রতিলালের cota আনন্দে উৎফনুল হয়ে Soy) তার পর রঙ্গিণী হঠাৎ তার হাত aca’ টেনে নিয়ে, সেই ব্রাহ্মণ-শিশুকে সেই অদ্ধকূপের ভিতর পুরে দিয়ে, বাইরে থেকে দরজার গা-চাঁবি বন্ধ করে” চলে” গেল ৷ রতিলাল এ দ্বোর ও দ্বোর ঠেলে দেখে বুঝলে যে, afeh তাকেও তার শোবার ঘরে বন্দী করে' চ'লে গিয়েছে। রভিলাল' ঠেলে; LON মেরে, MHS মেরে সেই অন্ধকূপের কপাট a. re ge eh কঠিন। কিরীটচন্দ্র সেই অন্ধকার ঘরে বন্ধ হয়ে প্রথমে ককিয়ে কাদতে লাগলে, তার পর রতিলালকে : দাদা ate বলে ডাকতে লাগলে । দতিন ঘণ্টার. পর তার কাল্লার আওয়াজ আর শুনতে পাওয়া গেল না। রতিলাল বুঝলে, কেঁদে কেঁদে ঘুমিয়ে পড়েছে। তার পর তিন দিন তিন ays faces ঘরে বন্দী হয়ে রতিলাল কখনও শোনে যে, কিরীটচন্দ্র grater মাথা FFB, কখনও শোনে, সে কাছে, আবার কখনও বা চুপচাপ | রতিলাল এই তিন দিন, কিংকর্তব্যবিষুঢ় হয়ে দিনের ভিতর হাজারবার পাগলের মত ছুটে গিয়ে সেই কপাট ভাঙতে coe করেছে অথচ সে HAH একচুলও নাড়াতে পারে নি। যথন কাল্লার আওয়াজ তার কানে আসত, তখন রতিলাল ছুয়োরের কাছে ছুটে গিয়ে বলত, “Atel দাদ, অমন করে” কেঁদ না, কোনও ভয় CAR, আমি এখানে আছি ।” রতি- লালের TA শুনে সে ছেলে আরও জোরে কেঁদে উঠত, ঘন ঘন কপাটে মাথা Fes রতিলাল তখন ছুই কানে হাত দিয়ে ঘরের অন্ত কোণে পালিয়ে যেত ও চীৎকার করে” কখনও রঙ্গিনীকে কখনও ধনঞ্জয়কে ডাকত এবং যা মুখে আসে, তাই wey গালি দিত। এই পৈশাচিক ব্যাপারে সে এতটা হতবুদ্ধি হয়ে পড়েছিল যে, কিরীটচন্দ্রের উদ্ধারের যে অপর কোনও উপায় হ'তে পারে, এ কথা মুহূর্তের জন্যও তার মনে উদয় হয় নি, তার সকল মন H কান্নার টানে সেই অদ্ধকূপের মধ্যেই বন্দী হয়ে ছিল fea দিনের পর cae Pea wea ক্রমে BS ay, অতি ক্ষীণ হয়ে এসে, পঞ্চম দিনে একেবারে থেমে গেল। রঙি- লাল বুঝলে, কিরীটচন্দ্রের ক্ষুদ্র প্রাণের শেষ হয়ে গিয়েছে। তখন দে তার ঘরের জানালার লোহার গরাদে হু হাতে Ste করে” নীচে লাফিয়ে পড়ে” একদোৌড়ে রত্নময়ীর বাড়ী গিয়ে উপস্থিত aa | সেদিন দেখলে, অস্তঃপুরের দরজায় প্রহরী নেই, পাঠানপাড়ার Bera সব ছেলে খোঁজবার aw নানাদিকে বেরিয়ে পড়েছিল। এই স্মযোগে রতিলাল রত্বময়ীর নিকট উপস্থিত হয়ে সকল ঘটন] তার কাছে এক নিশ্বাসে জানালে। আজ তিন বৎসরের মধ্যে WA Te কেউ হাসি দেখে নি। তার ছেলের এই নিষ্ঠুর হত্যার কথা গুনে তার মুখ চোখ সব. উজ্জ্বল , হয়ে উঠল, দেখতে মনে হ' * যেন RA উঠলে ৷ এ ey ওর এও gay” OO ১১৯. OS aR bo, i



Leave a Comment