কাজ | Kaaj

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
২২ কাজ লেখেন। একদিন তাঁর রোজনামচায় লিখলেন ঃ “কলকাতা ছেড়ে এই শহরতলির ছুতোরপাড়ায় এসে আমার তেমন অধ্ংপঞ্জন হয়নি। আমি অনেকগুলো ভাল মানুষকে কাছে পেয়েছি । সদানন্দ মজুমদার মানুষটি স্থানায় কারখানার কর্মা--ঠিক কী কাজ করেন, জানি না। তবে উচ্চশিক্ষিত নন, বোধ হয় টি-টি এম-পি, টেনে-টুনে ম্যাট্রিক পর্যন্ত অথবা কে-কে-এস-এফ, কোনোক্রমে স্কুল ফাইনাল | মানুষটা শাস্ত--লাত-সকালে উঠে সংসারের কাজে লেগে যান, তারপর সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে পড়েন কারখানায়। কখনও কখনও ওঁর নাইট-ডিউটি পড়ে। কারখানার শ্রমিক হয়েও লাইব্রেরি থেকে নিয়মিত গল্পের বই আনেন । মন দিয়ে খবরের কাগজও পড়েন ভদ্রলোক ৷ সংসারে কারও বিরুদ্ধে ওর বিশেষ কোনে! অভিযোগ আছে মনে হয় all ছেলেটি তেমন Wrote aii কিন্তু সে-ছুঃখ এখন কোন বাঙালীর ঘরে নেই yp এই বলে ভদ্রলোক জটাল সমস্তাটা উড়িয়ে দেন ব্যাপারটা--বাঙালী মধ্যবিত্তের এই aif রূপ কতদিন টি 'কে থাকবে ? বেশীদিন এদের বোধহয় দেখতে পাওয়া যাবে al i” সেই স্থধাকর আজ সকালে সদানন্দর খোঁজ করতে এসেছেন | “সদানন্দবাবু বাড়ি আছেন ?” সদানন্দ ভীষণ খুশি হয়েছেন। ater করে বিশিষ্ট *অতিথিকে বাইরের ঘরে তক্তপোশে বসিয়েছেন। উচুগলায় গৃহিণীকে বলেছেন, “ওগো একটু চা চড়াও” তারপর আবার বলেছেন, “জামাইয়ের GH যে চা-টা লুকনো আছে ওইটা বার করে! |” একটু ইতস্তত করলেন সদানন্দ মজুমদার। “Ai দাম বেড়েছে চায়ের! যে চা ছু বেলা খেতে হচ্ছে তা ট্যাংরায় চামড়ার কারখানায় তৈরি হয়! আসাম বা দাজিলিং-এর বাগান থেকে এসব জিনিস



Leave a Comment