মহাস্থবির এর গল্পসমগ্র | Mahasthabir Er Galpasamagra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আমার পালককে জজ্ঞাসা করলে- “এ ছেলোঁট কার ?” লোকটার প্রশ্ন শুনেই মোবারকের (তার নাম মোবারক ) হাত থেকে লোহার গ্যাঁল, হাড় -মাটিতে SPL করে পড়ে গেল! BBs চেণচয়ে বলতে লাগল, “এই বদমাইস আমাদের গ্রাম থেকে ছেলেটাকে আজ কয়েক বছর হল চ্যাঁর করে নিয়ে এসেছে । এ TH ছেলে-_-একে মোসলমানের ALi খাইয়েছে-_"” আর বলতে হল না--এই অবাঁধ শুনেই Too ভেঙে যত Core তার উপরে Toray পড়ল | কল, চড়, ANA মেরে Site সবাই মলে প্রায় আধমরা করে ফেল্লে। তাকে মারার পর সকলে আমাকে প্রশ্ন করতে লাগল। সে সময় একটা করুণ 1মনাত Ga WTS সে আমার Tacs তাঁকরে ছিল তা আজও আমার স্পষ্ট মনে পড়ে। AAS সেই আমার ae বন্ধ; ছিল। বাবু সাহেব আজও তার FA মনে হলে, আম ঢোখের জল রাখতে পাঁর না ।' এই বলে, সে একবার তার GAGA, চকচকে: চোখ দুটো হাত যে মুছে নলে | “আগস্তুক আমাদের গাঁয়ের লোক, দ্‌্‌একাদন বাদে সে দেশে যাবে। ° সকলে TAC 1ঠক করে দলে, সে আমাকে ও মোবারককে আমাদের ' য়ে aca 1নয়ে যাবে। সেখানে পণ্ঠায়েতের TABICA তার যা সাজ। হয় BTA— TFS এখানে SF ছাড়া হবে AT | কয়েকাঁদন পরে ট্রেনে চড়ে আমর। দেশে TACT HI I আমার গুম্মভ্াঁম,_যেখানকার ম্যাঁটর উপব প্রথম আম wos ভন দমে দাঁড়াতে 1শাঁখ__প্যাঁধণীতে এসেই যেখানকার বাতাসে নিশ্বাস নিয়ে আম ধন্য RANA. সেখানকার ধ.লো AAT যে আমার সোনা :-_অনেক দন পরে আবার সেখানে পা দতেই, আমার সবারঙ্গে একটা পলক খেলে গেল,-_চোখ ACUI জলে ভরে উঠল। একেবারে ভূলে যাওয়া সেই রাস্তা, গাছ, জোয়ারের CROCE বাতাসে দুলে উঠে এই অভাগাঞ্চে আঁভনম্দন করতে লাল | সম্ধ্যাবেলা মাঠের মধ্যে আমাদের গাঁয়েল পণ্যায়েত বসল । ATTY THIS ছেলে বুড়ো সকলেই আমাকে দেখতে GORE! আমার চারপাশে দাঁড়য়ে, হাঁ করে, তারা আমায় দেখতে MIA কন্তু কেউ আমার কাছে আসাছল না,--_ যেন আঁম ক একটা were জীবে পাঁরণত হয়োৌঁছ। আমার খেলার সঙ্গীরাও কেউ কেউ আমায় দেখতে GAL দেখল_ম Ae তাদের একপাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে । CHAM, তার চোখ দুটো জলে ভরে উঠছে | তার মুখ দেখে মনে হাচ্ছল, সে যেন আমায় Teer বলতে Belew সাহস করে বলতে পারছে iil তার সঙ্গে কথা বলবার জন্য, বন্ধুদের সঙ্গে আবার সেই রকম করে খেলে বেডাবার জন্য আমার প্রাণটা ব্যাঞচুল হয়ে উঠতে লাগল। পণায়েত আরম্ভ হল । একজন OS তার বক্তব্য বলতে aes cw বল্লে, মোসলনানের এ. খেয়েছে _ওকে প্রায়ান্চত করতে হবে। কেউ বলে ১৪



Leave a Comment