শ্রীঅরবিন্দের সঙ্গে কথাবার্তা [সংস্করণ-২] | Sriaurobinder Sange Kathabarta [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
শ্বীঅরবিদ্দের সঙ্গে কথাবার্তা মা: কিন্তু করুণা তো মানুষের নিজের ধারণা বা দাবী অনুযায়ী কাজ করে না। তার হলে৷ আলাদা নিয়ম, আলাদ৷ নির্ধারণ। কোন নিয়মে চলবে সে ? প্রায়ই যা বর্তমানে মনে হচ্ছে মস্ত আঘাত বা সমূহ বিপদ, দশ বছর পরে দেখা যাবে যে সেগুলো মস্ত আশীর্বাদ, এবং তখন মানুঘ বলবে তাদের সত্যিকার জীবন ZH হল তার পর থেকেই | করুণা অহেতুকী বটে, কিন্তু মানুঘ যদি তাকে অস্বীকার করে বা ছুঁড়ে ফেলে দেয়, তাহলে কি করে সে কাজ করবে? তোমার পেয়ালাতে জল biel হচেছ, আর তুমি wan দিচ্ছ ফেলে। মা হঠাৎ আমাদের মুল প্রসঙ্গে ফিরে এসে বললেন যে, যাদের নিয়ে কথা হচ্ছিল তাদের দুজনের জীবনে কি রকম প্রতিক্রিয়৷ দেখা দেয় সে সম্বন্ধে তিনি কৌতূহলী । প্রত্যেকের ক্ষেত্রে ফল আলাদা রকমের হতে পারে, কিন্তু কি রকমের তাঁর জানা cae | নীরদ : প্রভেদটা কি হবে মাত্রা হিসাবে? মা: না, গুণ হিসাবেও। একজন অন্যের চাইতে বেশী বোকা ও অন্ধ । কাজেই তার area ক্ষমতা কম। অন্য লোকটি জানে সে কি চায়। নীরদ : হয়ত একজনের আবার ভাল পরিবর্তনও হতে পারে এবং সে ফিরে আসতে পারে, যেমন Fat বেলায় হয়েছে। মা: সেটা রঙিন কল্পনা! একবার কেউ যুখ ফিরিয়ে নিলে তার আর আশা বা সম্ভাবনা থাকে না ; কাউকে সুযোগ দেওয়া হলে তার কিছু সম্ভাবনা থাকে। এই বলে মা ধ্যানে চলে গেলেন। আমরা শ্রীতঅরবিদ্দের দিকে ফিরে বসলাম। মণিলাল তখন ১০



Leave a Comment