বইয়ের লেখক
বইয়ের আকার
5 MB
মোট পৃষ্ঠা
90
ধরণ
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)১২ সাংখ্য-পাতগুল দর্শন গুণ বা তিনগুণ বা চারগুণ SE ব্যবহার করি প্রককৃতিকেও তেমনই তিনট
OCIA সাম্যাবদ্ধা বলে Was হবে । এই গুণগুলির আবার বিশেষ স্বভাব
আছে। যেমন AVS AY, প্রকাশক, Vaated গুরু বারণক ইত্যাদি ।
সাংখ্যের স্তরিগুণের পারিভাষিক নাম সত্ব, রজস্ ও তমস্ ৷ আদ্বিতে এই তিন-
গুণ কেউ কারুকে অভিভূত না করে সাম্যাবস্থায় থাকে। পরে ক্রমে তারা
পরস্পরকে BHSSSS করে আবার পরস্পরের সঙ্গে সহযোগিতাও করে। এই
ভাবেই ব্যক্ত সংসারের গুরু হয়। সংসারের fox fey বস্তুতে এই গুণগুলি
ভিন্ন ভিন্ন অন্গপাতে উপস্থিত থাকে 1 যেমন আদর্শ অথবা আয়নাতে সত্বগুণের
BTSs আধিক্যহেতু আয়না স্বচ্ছ, প্রকাশক ও প্রীতিজনক ৷ আবার
দ্বেষাদ্ধ চিত্ত তমোগুণের আধিক্য হেতু গুরু fazd ও আচ্ছন্ন। AY ও তমোগ্তণ
আপনা হতে সক্রিয় হতে পারে না। রজোগুণই সচল এবং রজস্ই সত্ব ও
SAACF উপষ্টস্তিত করে। চলমান স্বভাবের জন্য রজোগুণ BMPS বা ছুংখ-
জনক । সত্বগুণ শুরুবণ, রজোগুণ লোহিতবর্ণ এবং তমোগুণ seas
জগতের সকল ACSF এই ব্রিগুণ বর্তমান তাই তারা স্মুখদুঃখ এবং মোহ-
জনক। যেমন VAT যোড়শী তার প্রেমিকের চিত্তে সুখ, অন্য yarsa চিত্তে
দুংখ ও কাহারও চিত্তে বিষাদ eB seq) বিশেষ লক্ষণীয় যে সাংখ্যকার স্ম্থ-
দুঃখ ও বিষাদকে বিষয়নিষ্ঠ বলেছেন-_বিষয়ীনিষ্ঠ বলেন নি। পাশ্চাত্য
মনোবিজ্ঞানে কিন্তু সুখদুংখাদি মানবমনেরই অবস্থা বলে বিবেচিত হয়। এই
মতে জাগতিক বিষয়গুলিতে মনোনিরপেক্ষ ভাবে স্থথছুঃখাদি থাকে না-
এমন কি মনোসাপেক্ষেও থাকে না। তবে মনে WeRratfy উৎপন্ন করতে
হলে বিষয়ভোগ বা Swe: কল্পিত বিষয়ভোগ করতে হবে । জর্থাৎ পাশ্চাত্য
মনোবিজ্ঞানমতে বিষয়ে সুখও নাই দুঃংখও নাই বিষাদ্বও নাই _এ সবই আছে
বিষয়ীতে । সাধারণভাবেও foal করলে মনে হয় জ্খছুঃখথারদ্বি তো আমাতেই
আছে--বিষয়ে তো নাই। বিষয়ে যদ্বি থাকতো তবে তো মালাটি গলায় পরে
“আমি SP না বলে বলতাম “মালাটি স্তুখী?--তা তো বলি না। উত্তরে
সাংখ্যাচার্যগণ বলেন যেমন পেঁচা স্ধমগুলে অন্ধকার দেখে তেমন AS পুরুষ
আত্মায় ত্রিগুণ আরোপ করে। আসলে এ তিনগুণ আছে প্রকৃতিতে অর্থাৎ
বিষয়ে | এই প্রসঙ্গে আর একটি প্রশ্ন ওঠে--এই যে পরম্পরবিরোধী গুণগুলি,
এরা TE উপস্ুন্দের মত পরস্পরকে ধ্বংস করে না ফেলে সহযোগিতা যে
করবেই তার নিশ্চয়তা কোথায়? উত্তরে সাংধ্যাচার্যগণ বলেন যে তেল,