প্রতীক্ষার বাগান | Pratikshar Bagan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কিন্তু নীহারকণা তো কোনো খবরের আদ্যোপান্ত না শুনে ছাড়েন না। তাই আবার ও প্রশ্ন চলে আসে, তা সেই বা পাচ্ছে কোথায় ? পাড়ার কাউকে বলেছ বুঝি ? এ বাড়ি ও বাড়ি ফুলগাছ দেখি coi— বাঃ পাড়ায় আমি কাকে কি বলব 1... প্রতীক্ষা নিলিপ্ত গলায় বলে, আমি কাকে চিনি? ওমা কেন ? ওই লাল বাড়ির মেয়েটা যে সেদিন এসে কত কথা কয়ে গেল তোমার সঙ্গে ? ভাব হয় নি? আচ্ছা, এই সহজ সাধারণ সব কথা প্রতীক্ষাকে এতো ক্লিষ্ট করে কেন ? প্রতীক্ষার কণ্ঠে সেই ক্লিষ্টতার ধ্বনি, এসেছিল, কথা কইল | এর আর ভাব কী? ভাব হতে দোষই বা কী ? সমবয়সী তো ? ও, ও তো শুনি কোন্‌ আপিসে চাকরি করে | এ কথার উত্তর দেবার দায় নেই | TEAS আবারও বলেন, তা বল যদি তো ওই হলদে বাড়ির face বলতে পারি 1 আমার সঙ্গে তো খুব আলাপ হয়ে গেছে | অনেক গাছ আছে ওদের | এর থেকে সম্বদয়তা আর কি আশা করা যায় ? তবু প্রতীক্ষা ভীতভাবে তাড়াতাড়ি বলে, না না, আপনাকে কিছু বলতে হবে না । ওসব তো কিনতেই পাওয়া যায় | কিনতে ! NAS ফর্সা ধবধবে মুখঢ হঠাৎ একটু কালচে CHa যায়। বলেন, অ! সমর এনে দেবে বুঝি ? যাই চায়ের জলটা বসাইগে | এ কী আপনি বসাবেন কেন ? আমি তো যাচ্ছি | প্রতীক্ষা ব্যস্ত হয়ে টিউবওয়েলের ধারে হাত ধুয়ে নেয়। আর উত্তরটা দিয়ে দেয়, HICH বলে রেখেছিলাম চারার কথা | রণু ! ও! নীহারকণা কালচে স্তরে বলেন, বেলা হয়ে গেছে। তোমার শ্বশুরের তো এখুনি “এখুনি” কি সেটা না বলেই চলে AA ১২



Leave a Comment