নিষিদ্ধ কথা আর নিষিদ্ধ দেশ [সংস্করণ-২] | Nishiddha Katha Ar Nishiddha Desh [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
তাহলে তা অসুস্থতার লক্ষণ হয়ে দাড়ায় এবং তার দরুন আর যাই হোক প্রকৃত তৃপ্তির আশাও থাকে না। অপরপক্ষে সমস্যাটাকে ঠিক মতো চিনতে পারলে বোঝা যায় এটা বৃহত্তর সামাজিক সমন্যারই অঙ্গ। এবং সেই বৃহত্তর সামাজিক WA যেহেতু গভীর ও গুরুতর সেই হেতু, তার অঙ্গ হিসেবেই, যোেনজীবনের সমস্যার গুরুত্বও অকিঞ্চন নয়। ot দিক থেকে নিষিদ্ধ কথার আলোচন| আর নিষিদ্ধ দেশের আলোচনা, এ-দু এর মধ্যে আরো যোগাযোগ চোখে পড়ে। কেননা ছরকম নিষিদ্ধতা জারির সঙ্গেই শেণীশোষণের সম্পর্ক আছে, যদিও অনেক সময় B অচেতন। সোবিয়েতের কথাকে নিষিদ্ধ করার পিছনে শোষকণশেণীর স্বার্থ অবশ্যই sp, fre যোনজিজ্ঞাসার বিরুদ্ধে যে প্রতিবন্ধ তার পিছনে শোষকণশেণীর স্বার্থ টুকু অত 'পকট বা স্পষ্ট নয়। সেই কথাটা! সামান্য আলোচনা করা যাক! পাথিবীর বুকে মানবসমাজের যে স্থদীথৰ ইতিহাস, মোটের উপর তকে তিন ভাগে ভাগ করা wa: প্রাক্‌-বিভক্ত সমাজ, শেণীবিভক্ত সমাজ আর শ্রেণীহীন সমাজ । গপাচীনকালে ছিলো প্রাক্‌-বিভততঃ সমাজ। TITS ARI অবকাশ নেই, কারুর পক্ষেই অপরের ay দিয়ে তৈরি জিনিস আত্মসাং SCI বড়োলোক হবার প্রশ্ন ওঠে না। কেননা, মানুষের হাতিয়ার তখনো এমনই স্থূল যে, তার উপর নির্ভর করে সবাই মিলে প্রাণপাত পরিশ্রম করলে পৃথিবীর কাছ থেকে সবশুদ্ধ, apy জিনিস সংগ্রহ করা! সম্ভব তাই দিয়ে কোনোমতে পুরো দলটার প্রাণ বাঁচাতে পারে। তাই দলের মধ্যে বড়লোক- ছোটলোকের তফাত সম্ভব নয়, সম্ভব নয় মালিক-শ্রমিকের. ১২৬৪



Leave a Comment