গল্প-পঞ্চাশৎ | Galpo- Panchasath

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কাঠামে ৬ পাঁচ বছরের ছেলেটা সমেত কদমকে কিছু মাসোহারার বন্দোবস্ত করে তার মামাতো ভাইয়ের কাছে পাঠিয়ে দেবেন। এমন সময় এই RAT] শুনে মনের গায়ে জলবিছুটির যন্ত্রণা জাগল! নাবালক ছেলের পক্ষ থেকে কদম সম্পত্তি ভাগের মামলা তুলেছে। কেশব রায়ের সঙ্গে আট-আনা বখরা! নাকে সর্দি, পেটে পিলে, হাতে মাছুলি, গলায় বাঘনথ, পুইয়ে-পাওয়া সেই ছেলেটার সঙ্গে আট-আনা বথরার কথা শুনে কেশব রায় তেলে-বেগুনে জলে উঠে বললেন--বটে | ভেবেছিলাম কিছু মাসোহারা দেব। এক পয়সাও দেব না। 'দেখি নতুন fata fers কোর্টে প্রমাণ করব রাঘব রায়ের ও বিয়ে বিয়েই নয়, _নিকে”। কিসের বিয়ে? এ বংশের কেউ সাক্ষী আছে ? পুকুত গিয়েছিল এ বাড়ির ? পাকা দেখা হয়েছিল ? আগে থেকে কানে শুনেছিল কেউ? কিছু লা! ও ছেলে রাঘব রায়ের অবৈধ ছেলে ! কেশবের বৌ সক্ৌতুহলে বলে--আর এই যে এতকাল ধরে নতুন গিরী এ বাড়িতে রয়েছে, তার কি যুক্তি দেবে ? কেশব রায় অগ্রাহ ভরে বলেছিলেন--ফুঃ | বেঁচে থাকতে ঢের পুরুষবেটাছেলে অমন ঢের কুকীতি করে থাকে। হাড়ী বাদগীর মেয়ে এনে ঘরে তুলছে, এ তো তবু বামুন! তোমার স্বামীর মতন নিষ্কলঙ্ক চাদ তো সবাই হয় না? নিষ্কলঙ্ক টাদের মহিমায় বিগলিত বৌ কবতার্থের হাসি হেসে বলেছিল--্যাগো, তাহলে আদালতে প্রমাণ হবে, ওদের সত্যি কোন দাবি-দাওয়া নেই ? __নিশ্চয় ! বামুন হলেও, কি শ্রেণীর বামুন ওরা ? আচার্ষি বামুন ! ওদের সঙ্গে আমাদের কাজ হয়? এই তো--এক মস্ত প্রমাণ রয়েছে আমার হাতে। তা'পর গীা-সুদ্ধ, সাক্ষীও আমার হাতে। কেশব রায়ের গুষ্টি সাতপুরুষে ডাক্কলাইটে মামলাবাজ। কাজেকাজেই কদমের এই আকাশ-সপশী স্পর্ধার রেগেই জলে মরেছিলেন কেশব রায়, ভয়ে ম্রেন নি। কিন্তু কাল বদলেছে; এখন নাকি আইন সব সময় দুর্বলের পক্ষে। ক্রমশই cae যাচ্ছে যতটা অবহেলায় এ মামলা! awa করে দেবেন 'ভেবেছিলেন কেশব রায়, তেমনটি ঠিক হচ্ছে না। বরং কেস্‌ ক্রমেই খারাপ ইয়ে পড়ছে, অবস্থা জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। ওদিকে কদমের মামাতো ভাই, ST শাল, এবং GT স্যাড়াৎ এসে এ সংসারে



Leave a Comment