কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ | Kabiguru Rabindranath

Sasat east কালিদাস তার ager স্চনায় নিজের শক্তির অল্পতার কথা প্রায় সবিস্তারে বলেছেন। মনে হতে পারে, এটি ছিল সেকালের কবি-মাছিত্যিকদের জন্য sues একটি fre রীতি মাত্র--তার অতিরিক্ত কিছু নয়। কিন্তু আসলে এর সমূহ প্রয়োজন কবি অন্তব করেছিলেন। যা মহৎ ও বিরাট তার সম্বন্ধে জিজ্ঞাহ্থ হতে হলে প্রস্তুতিরূপে চাই সীমাহীন কৌতূহল আর শ্রদ্ধা এ ভিন্ন অন্য উপায় যে আছে তা মনে হয় না। মহ্‌ং ও বিরাট রবীন্দ্র-প্রতিভা সম্বন্ধে আমরাও জিজ্ঞাস হয়েছি পরম বিনয়ে ও শ্রদ্ধায়। কোনো শিথিলতা! কোনে! প্রচ্ছন্ন বিমুখতার দ্বার] বিদ্নিত a হোক আমাদের পরিমিত মাধ্য। * * * ন্ট 'কবিগুরু গ্যেটে'তে আমরা চেষ্টা করেছি কবির Maa ও রচন৷ দুয়েরই যথাসম্ভব পরিচয় দিতে। “কবিগুরু রবীন্দ্রনাথে'ও তুল্য চেষ্টা আমরা করবো। আর কবিগুরু গ্যেটেতে যেমন আমাদের কাঙ্কিততম ছিল কবির অন্তর্জাবনের পরিচয় লাভ, “কবিগুরু ববীন্দ্রনাথে'ও তাই আমাদের অভীষ্ট তবে মনোহারিত্ব কাব্যের এক বড় সম্পদ ; কবি রবীন্দ্রনাথের মূল রচনার সঙ্গে পরিচিত হবার সৌভাগা আমাদের হয়েছে, তার ফলে, কবির রচনার মনোহারিত্ব ও বৈচিত্র্য সহজেই আমাদের মনোযোগ আকর্ষণ করবে বেশি | BID আশ] করি সেই মনোহারিত্বের ata এতখানি হবে না যে তাতে আবৃত হবে কবির ব্যক্তিত্ব বা অস্তজীবন--যাতে কবির শ্রেষ্ঠ পরিচয়। ন্ট * ee * মনোহারিত্বেই কাব্যের coh পরিচয় একথা কেউ কেউ বলতে পারেন। কথাটার মনোযোগ আকর্ষণ করবার শক্তিও আছে। যা মনোহর ময় তা কাব্য বা শিল্প নয় একথা মানতে হবে। কিন্তু সেই সঙ্গে এও মানতে হবে ষে যা একই সঙ্গে মনোহর ও অস্তর্জীবনে APS নয় তা মহৎ কাব্য বা মহৎ শিল্প নয়। কবি মিজেও অমেক সময়ে তাঁর বাণীর মনোহারিত্বের মায়ার আকর্ষণ অনুভব করেছেন বেশি। কিন্তু তাঁর বাণী যে একই সঙ্গে মনোহর ও মহৎ