ভ্রাম্যমানের দিন-পঞ্জিকা | Bhramyamaner Din-panjika

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
নিবেদন “ল্রাম্যমানের দিন-পঞ্জিকা” ধারাবাহিকভাবে একাধিক মাসিকী গু. সাপ্তাহিকীতে প্রকাশিত হ'য়েছিল। যখন এ “পঞ্জিকা” লিখ্‌তে আরম্ভ করি, তখন মনে করা গিয়েছিল যে, আমাদের শিক্ষিত সমাজের কাছে ওস্তাদ-বাইজীর গানবাজনার প্রসঙ্গ অবজ্ঞাত হবেই হ*বে। কিন্তু আমার সৌভাগ্যবশতঃ তা হয় নি এবং পরে অনেকেই আমাকে বলেছিলেন যে “ত্রাম্যমানের দিন-পঞ্জিকা” পুস্তকাকারে প্রকাশ করলে জনসাধারণের সুবিধা হয়। তাঁদের এ ধারণা মর্পূর্ণ সত্য হোক্‌ বা না ats, গ্রবন্ধগুলি একত্রে প্রকাশিত হ'লে অন্ততঃ জনকয়েক সঙ্গীতানুরাগীও সেগুলি হাতের কাছে পাবেন ও কথনও-কদাচিৎ এ বিষয়ে একটু আধটু ভাব্লেও CIS পারেন। “ত্রাম্যমান*কে আজ মুদ্রাকরের কবলে ফেলে বেঁধে ফেলার এপ্রয়াসের মূল আমার এই ভরসাটুকু মাত্র। যুরোপ থেকে দেশে ফিরে যখন প্রথম প্রথম দেশবিদেশের গুণীর গান শোনার খেয়াল মাথায় চাপে, তখন আমি নিছক্‌ মনের আনন্া-উৎসের 'খোরাক সংগ্রহ করবার প্রণোদনায়ই এ গান-শোনা-রপ উচ্চাশাকে কার্যে পরিণত করতে ব্রতী হই। এ শোনার অভিজ্ঞতাকে ছাপার কালিতে চিরন্তন করবার দুঃসাহস হয় আমার পরে--যথন আমি ১৯২৩ সালে. মহাপ্রাণ পণ্ডিত বিষ্ণুনারায়ণ৭ ভাতথণ্ডের সঙ্গে প্রথম মংস্পর্শে আসি: কারণ তিনিও দেশদেশাস্তর ঘুরে আমাদের সঙ্গীত সম্বন্ধে জ্ঞান ও তথ্য আহরণ করতে Te অর্থ ও সময় ব্যয় ক*রেছিলেন। তবে আমাদের উচ্চ সঙ্গীতকে তিনি যে ভাবে দেখতে চেয়েছিলেন, আমি ঠিক সেতাৰে দেখতে ছাই নি। তিনি ভ্রমণ ক'রে বেড়িয়েছিলেন--ভিন্ন ভিন্ন দেশের ওস্তাদ "ও সমজদারদের মধ্যে আমাদের সঙ্গীতের techniqueay প্রচলিত



Leave a Comment