এখানে ওখানে সেখানে | Ekhane Okhane Sekhane

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
হ্যা, চোখের ওপরই দেখতে পান প্রবাসজীবন এ যুগের gy অন্যায়ের মাপকাঠির সঙ্গে তার মানসিকতা মাপকাঠিতে আকাশ পাতাল তফাৎ। তবু সাহস করে DCA পক্ষে কথা বলে উঠতে পারেন না। অন্যায় তো ঘটছেই | এ যুগে 'চাকর SP A হয় না। সেটা নাকি অমানবিকতা। তাই বলা হয় “কাজের লোকঃ। আর তাকে কেবলমাত্র “কাজের যন্ত্র বলেই ভাবা BA] তাদেরও যে একটা হৃদয় আছে, BA, WA বোধ আছে, মান-অভিমান আছে, তা খেয়াল করা হয়না। | তাই ওদের “অভিমানকে বল হয় আস্পদ্দা। বদমাইসী | মাঝেমাঝবেই উত্তেজিত দিব্য এসে প্রবাসজীবনের আহলাদে গোপাল যুগলদের নামে wig বিরক্তি জানিয়ে যায় এবং পরোক্ষে বুঝিয়ে দিয়ে যায় প্রবাসজীবনের আস্কারাতেই এমনটা হয়েছে | হ্যা সবই দিব্য-ই বলে। চৈতালীর মুখ থেকে একটি টু' শব্দও বেরোয় না। সে যাক--প্রবাসজীবন তো কই তখন দৃঢ়তার সঙ্গে ন্যায়ের পক্ষে কথা বলতে পারেন না। ওদের বিরুদ্ধত!? বাবা! ভয়েই সারা হন। বলে ওঠেন, হু'। যত পুরনো হচ্ছে ততই দেখছি মাথায় চড়ছে। ছেড়ে গিয়ে দেখুক না এত BAT চাকরী কোথায় জুটবে? বলে উঠতে পারেন না, “তোদেরও বাপু অন্যায়-_* বলে উঠতে পারেন না, সবসময় আর তোদের ওই অভিযোগ অনুযোগ শুনতে পারি না বাপু, দে ওদের বিদেয় করে দে | সাহস SAA | জানেন তাতে আগুন Gara | এ যুগে একটা! কাজের লোক পাওয়া তো ভগবান পাওয়ার তুল্য | এরা চলে গেলে চৈতালীর কষ্টের একশেষ হবে | তখন] তখন হয়তো আবার প্রবাসজীবনেরই অবিমৃষ্যকারিতার কথা শুনতে হবে। এবং শুনতে হবে--ইচ্ছে করেই তিনি চৈতালীকে এই অসুবিধেয় ফেলেছেন তার আহ্লাদে গোপালদের মান বাঁচাতে | ১৮



Leave a Comment