পুতুলনাচের ইতিকথা | Putulnacher Itikatha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
যামিনী কবিরাজের বৌ চোরও নয় পাগলও নয় £ মাটির পুতুলে সে লোভ করে না। কিন্তু প্রণাম করিয়] (যে গাছের তলা বাধানে, সেটি দেবধর্মী ) মুখ তুলিতেই সামনে অত বড় একটা tor পড়িয়া থাকিতে দেখিলে এ কথা মনে হওয়ার মধ্যে বিস্ময়ের কি আছে যে এ কাজ দেবতার, এই তাহার ইঙ্গিত | পুতুলটিকে আরও খানিকটা গাছের গোড়ার দিকে ঠেলিয়া দিয়া আলোটা! তুলিয়া লইয়া শশী আগাইয়া গেল । বলিল, সাবধানে পা ফেলে চলো নিতাই, আস্তে প৷ ফেলে চলো। ফেলে দিয়ে RF কাদা মাথিও ন! যেন | কী রাস্তা! ফায়েত-পাড়ার ASI পথটির ছুদিকে বাশঝাড়ে WH ভন-ভন করিতেছিল। যামিনী কবিরাজের গোয়ালের পিছনটাতে তিন মাপের জমানো গোবর পচিয়া উঠিয়াছে। ডোবার মধ্যে সারা বছর ধরিয়৷ গজানো আগাছার জঙ্গল এখন বর্ষার টুবু টুবু জলের তলে RRA স্থাপাইয়া বিষাক্ত zai উঠিয়াছে। খানিক দূর ATTA ঠাকুর বৌএর AG Fra তাহাদের কানে ভাসিয়৷ আগিল। ২ শশীর চরিত্রে দুই VB Slt আছে। একদিকে তাহার মধ্যে যেমন কল্পনা, ভাবাবেগ ও FACT অভাব নাই, অন্যদিকে তেমনি সাধারণ সাংসারিক বুদ্ধি ও ধনপম্পত্তির প্রতি মমতাও তাহার যথেষ্ট। তাহার ক্ল্পনাময় অংশটুকু গোপন ও মূক। অত্যন্ত ঘমিষ্টভাবে তাহার সঙ্গে না মিশিলে একথা! কেহ্‌ টের পাইবে না যে, তার ভিতরেও জীবনের সৌন্দর্য ও ্রীহীনতার একটা গভীর সহানভূতি-মূলক বিচার-পদ্ধতি আছে। তাহার বুদ্ধি, সংযম ও হিসাবী প্রকৃতির পরিচয় মানুয সাধারণত পায়। সংসারে টিকিবার জন্য দরকারী এই গুণগুলির জন্য শশীকে সকলে ভয় ও খাতির করিয়া চলে । শশীর চরিত্রের এই দিকটা গড়িয়| তুলিয়াছে তাহার বাবা গোপাল দাস। গোপাল দাসের কারবার লোকে বলে গলায় ছুরিদেওয়া। আসলে সে করে সম্পত্তি কেনাবেচা ও টাকা ধার দেওয়া । অর্থাৎ দালালি ও মহাজনি। শোনা যায়, এক কালে দে নাকি বার তিনেক জীবস্ত মাছের কেনাবেচার ঠর্যাপারেও দালালি করিয়াছে - তিনটি বৃদ্ধের বৌ জুটাইয়৷ দেওয়া । সে আজকের কথ! নয়। বৃদ্ধ তিন- জনের মধ্যে দু জনের মৃত্যু হইয়াছে। এখন যামিনী করিরাজের মরণ হইলেই ব্যাপারটা পুরোপুরি ইতিহাসের গর্ভে SSH যাইতে পারে। কিন্তু যামিনী কবিরাজের বৌ, শশী যাহাকে সেনদিদি বলিয়া ডাকে এবং শশীকে যে অপুত্রবতী রমণী গভীরভাবে TTA A ওল ee RA am eta ee ০



Leave a Comment