কবি ভারতচন্দ্র | Kabi Bharatchandra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
' ভারঙতচন্গদ্রের কবিমানস q বর্ধমানের উপর প্রতিশোধ তুলতে কবি quale বর্ধমান-প্রাসাদের তলায় কেটেছিলেন। Sais যদি সত্য হয়, সেইসঙ্গে আরে! একটি কথা সত্য, এ Yor বর্ধমান থেকে কৃষ্ণনগরের দিকেও বিস্তৃত ছিল । কবির ন্যায্য দাবিকে উপেক্ষা করে পরবর্তীকালে কৃষ্ণচন্দ্র বর্ধমানের সঙ্গে উচ্চতর সৌহার্দ্যেরমুখ।দ্রাণ করেছিলেন,তাররাজকীয় স্বাভাবিকতা ভারতচন্দ্রের তীক্ষবুদ্ধিতে পূর্বেই ধরা পড়েছিল | তাই শত কণ্ঠে কৃষ্ণ চন্দ্রের স্তুতি গেয়েও তারই নাকের উপর রসিকতার water কবি রাজসভার শুন্যগর্ভতাকে বিদ্রপ করতে ছাড়েন নি। এই তিক্ত মাধুরীর মুহূর্তেই আমরা ভারতচন্দ্রকে দেখতে অভ্যস্ত ৷ কিন্তু ভিন্নতর এক ভারতচন্দ্র, ste, স্বুস্থির, Tela, Arata, WAT ও দৃঢ়চরিত্র--গান্ষবিক ভক্তি ও পীতিভাবনায় ব্যাকুল এক মূুতিও আছে | সেই ভারতচন্দ্রকে আমরা কাব্য থেকেই আবিষ্কারের চেষ্টা Sat | তার আগে প্রচলিত জীবনীর কয়েকটি তথ্যের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করি। যথা, ভারতচন্দ্বের এ কর্তব্যপশয়ণ ও আত্মসম্মানী স্বভাব। তিনি যে সন্ন্যাস ত্যাগ করেছিলেন, তার কারণ, আগে at বলেছি, তার কিছু সংশোধন করে বলব _প্হজীবনে কবির প্রত্যাবর্তন বিবাহিতা পত্নীর প্রতি কর্তব্যবশেও বটে । চাকরির উদ্দেশ্যে ফরাস- ডাঙ্গায় যাত্রার পূর্বে তিনি তার অবিচারী ভাইদের কাছে গড়ীকে পাঠাতে দৃঢ় নিষেধ করেছিলেন | তারপর প্রথম স্মযোগেই পত্নী ও পিতাকে এনেছিলেন নিজের কাছে | এছাড়া সং গৃহস্থের মতো সন্ধ্যা- fer ও দেবার্চনাও করতেন নিয়মিত। জীবনীকার এক-কৌতূহলজনক, কাহিনীর উল্লেখ করেছেন | রাজা কৃষ্ণচন্দ্র একবার স্বাভাবিক রসবোধে ভারতচন্দ্রেরমত রসিক ( নিশ্চয় রসিক ; তার কাব্য কাত ক'রে রাখলে রস গড়িয়ে পড়ত ), মৌন্দর্য-চেতন ও বিদেশবাসে অভ্যস্ত পুরুষের আনন্দবিধানের Ga ral এক লোকপ্রেয়সীঞ্ে তার কাছে পাঠিয়ে- ছিলেন | কবির কাছে কোনো প্রশ্রয়ই সে পায় নি। কাহিনীর সত্যতা SSE জানি না, তবে ঘটনা এমন হওয়া আশ্চর্য নয়। এইটিই দেখা যায়, যারা অপরের জন্য ভোগপাত্র সাজিয়েছেন, তাঁরা ব্যক্তিজীবনে



Leave a Comment