For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)হকিং সত্তর অফ টেকনোলজিতেও মাঝে মাঝে যেতে AS | বৌদ্ধধর্মের মানুষ নন AG | তবু কেমব্রিজ
বিশ্ববিদ্যালয়ে বৌদ্ধ ধর্মমতের যে সোসাইটি ছিল, গবেষণা জীবনে বার্নার্ড কার তার সভাপতি
হয়েছিলেন। বার্নার্ড আর হকিং এর কথা বলতে গিয়ে আরও একজনের কথা বলব। তার
নাম পিটার CIDA | ১৯৫১ সালে পিটার লন্ডনে জন্মেছেন। শ্রমজীবী পরিবারে তার জন্ম।
পড়াশুনোয় খুব ভালো । স্কুলের পড়া শেষ করে পরীক্ষা দিয়ে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের
তত্ত্বীয় পদার্থবিদ্যা বিভাগে পড়ার সুযোগ পেয়ে যান। পাশ করে বেরিয়ে একবছর একটা হাই
স্কুলে পড়িয়েছেন। তারপর থাইল্যান্ডে যান। তেইশ বছর বয়সে ব্যাঙ্ককে বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ
করেন। নয় বছর তিনি অরণ্য ধ্যানাশ্রমে থেকেছেন। ধর্মের নিয়ম মেনে তার নামও বদল
হয়েছে। এখন তিনি Ajahn Brahm নামে পরিচিত ব্যাঙ্কক থেকে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় যান।
কিছুদিন এক পুরনো বাড়িতে থাকেন। তারপর ৯৭ একর জমি কিনে মঠ তৈরি করেন। দক্ষিণ
গোলার্ধে তিনিই প্রথম বৌদ্ধমঠ তৈরি করলেন। অস্ট্রেলিয়ায় বৌদ্ধ মানুষ খুব কম | নিজেরা
কায়িক শ্রম করেছেন৷ এখন ঘুরে দেখার মতো মঠ তৈরি হয়েছে। ১৯৯৪ সাল থেকে পিটার বেট্স নিয়মিত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নানা দেশে যান।
বৌদ্ধধর্ম সম্মেলনে বক্তৃতা করেন। আর্ত মানুষের সেবায় তার জীবন কেটে যায়। পিটার
বেট্স আর বার্নার্ড কার সমবয়সী | কলেজে সহপাঠী | সেই পরিচয় নিবিড় হয়। ছাত্রজীবনে
নিশ্চয়ই বৌদ্ধধর্মের প্রতি পিটার বেট্স এর অনুরাগ জন্মেছিল। আর তখনই TH বার্নার্ড
বুদ্ধিস্ট সোসাইটির সভাপতি হয়েছিলেন। হকিং-এর কাছে কাজ শেষ হবার পর ১৯৭৬ সালে বার্নার্ড কার ট্রিনিটির ফেলো
নির্বাচিত হন | নিজের বিভাগে তিনি 'সায়েন্স আ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ কাউন্সিল ফেলোশিপ'
লাভ করেন। ১৯৭৯ সালে “'লিন্ডেম্যান ফেলোশিপ” নিয়ে আমেরিকায় যান ও কয়েকটি
বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করেন। "১৯৮০ সালে সিনিয়র ফেলোশিপ নিয়ে নিজের বিভাগে ফিরে
আসেন WANG | বছর পাঁচ গবেষণা করেন। ১৯৮৫ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের কুইন মেরি
কলেজ তাঁকে চাকুরিতে যোগদানের আমন্ত্রণ জানায়। ১৭৮৫ সালে চারটি কলেজ মিলে এই
কলেজ তৈরি হয়েছিল | ১৯১৫ সালে কলেজটি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিয়েছে। ২০১০
সালের সমীক্ষায় কুইন্স মেরি কলেজ ইউরোপে ৩৫ ও পৃথিবীতে ১২০ নম্বর জায়গা পেয়েছে।
কলেজের ছাত্র ও অধ্যাপক মিলিয়ে পাঁচজন নোবেলজয়ী মানুষ রয়েছেন। এঁদের চারজনই
পেয়েছেন চিকিৎসাবিদ্যায়। একজন শাস্তি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন চিকিৎসাবিদ্যার চার
নোবেলজয়ীর মধ্যে একজনের জন্য আমরা ভারতীয়রা চিরকাল গর্ব বোধ করব। তার নাম
রোনাল্ড রস। ম্যালেরিয়ার জীবাণু আবিষ্কর্তা। কলকাতা শহরে ACTIN করে নোবেল লাভ
করেছেন। শাস্তি নোবেল পেয়েছেন যোসেফ রটর্ল্যাট যিনি পাগওয়াশ শাস্তি আন্দোলনের
সবসেরা MAPS | ১৪