প্রদক্ষিণ | Pradakshin

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
তা বটে, পকেট থেকে বিড়ি বের করে বসন্ত, বৃষ্টি আর অসবার সময় পেল না, ঠিক বাড়ি ফেরবার সময়-- মধু হতাশ চোখে চুপ করে বসে থাকে | এখন বিজলী কী করছে? হয়তো গালে হাত দিয়ে চুপ করে বসে ললিতের কথা ভাবছে। মধুর সবচেয়ে বেশি রাগ হয় শ্যামুয়েলের ওপর । CHF তো যত নষ্টের মূল। কী দরকার ছিল অত খাতির করে ললিতকে বাড়ি ঢুকতে cata সাত দিনের মধ্যোই সে কেমন সমস্ত বন্দোবস্ত পাকা করে ফেলল | ' আর মধু? নিজের ওপর তার রাগ হয়। এত বছরেও বিজলীকে সে তার মনের কথাটা মুখ ফুটে বলতে পারল না। এখন মনে মনে শুধু ললিতকে অভিশাপ দিয়ে আর হবে কি। মাঝে মাঝে শুধু অসহ্য ছালায় তার মরে যেতে ইচ্ছে করে | স্ব লক্ষ করেছে মধু। কত সহজেই না ললিত বিজলীর মন কেড়ে faa এমন কি সন্ধ্যার অদ্ধকারে কবরখানায় সে ছুজনকে হাত ধরাধরি করে বেড়াতেও দেখেছে। আজ সেও ঠিক অমনি করে বেড়াতে পারত | ওই তো মধুর দোষ, মুখ ফুটে মনের কথাটা কিছুতেই সে বলতে পারে না। তার কেমন যেন ACH করে। হঠাৎ ভারী জুতোর আওয়াজ শুনে মধুর ধ্যান ভেঙে গেল। এই রে, সাহেব আবার এদিকে আসে কেন, TAB তাড়াতাড়ি বিড়ি নিবিয়ে ফেলল | একটু পরে সেখানে জি. এম. এল. দাম আওারটেকার Bt] এনগ্রেভার প্রতিষ্ঠানের কর্তা জর্জ মহেন্দ্রলাল দাস এসে দাড়ালেন | ওরা সকলে উঠে HOTA | পাইপে দীর্ঘ টান মেরে জর্জ দাস বললেন, কাল সকালে অনেক নতুন BSA আছে। যে কফিনগুলে৷ এখনও শেষ ইস নি সেগুলো আজই শেষ করে দিতে হুবে-_ ১২



Leave a Comment