পলাশীর পর বাকসার | Palashir Por Boksar

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
চাপিয়ে Stel fate হয়ে পড়ে থাকতেন, বিদ্বেষ করার মতো সামর্থাটুকুও তাঁদের ছিল মা। নিরুপায়ের এই একাস্ত উপায়হীনতাকেই বেশিব ভাগ লোকে সহনশীলতা বলে মনে করে নেন। ইংরেজরা এরই নাম দেন--টলারেশন | পলিটিক্লে এই ভেদনীতির আমদানি করেন ইংরেজরাই | ক্লাইভ এর ARSE এবং তার পরবতী গভর্নর ভাইসরয় সকলেই এটাতে ইতরবিশেষ ইদ্ধন জুগিয়ে গেছেন। অথচ কার্যকালে যখনই এই নীতির ফল এক see আকার ধারণ কবেছে তখনই তাবা সাফাই গেয়ে দোষটা কখনো হিন্দুর ঘাড়ে কখনো মুসলমানের ঘাড়ে চাপিম়নে বেশ আবাম বোধ করে গেছেন । মীব জাফর নবাব হয়ে সরকারী কাজ যাদের মধ্যে ভাগ করে দিয়েছিলেন তাঁদের নামের ফিরিস্তির উপর wy একবার চোখ বুলিয়ে গেলেই দেখা যাবে যে তাঁদের অধিকাংশই fey) ঢটে। বড সরকাবী কাঙ্গে মীব জাফর তার যে দুই অন্তরঙ্গ পারিষদকে বসিয়েছিলেন -যাদের জ্বাল।য় তার সমস্ত eta অস্থির হয়ে উঠে- ছিলেন তাদের একজনের নাম মুনিলাল আর একজনের নাম চুনিলাল ৷ নাম শুনে তাদের অহিন্দু বলে যে কাবো সম্দেহ হতে পারে সেটা তো faut Bz ay বে একটা কথ! এই সঙ্গে বলে নেওযা wasia হিন্দু রাজকর্মচারীর। বেশ বুঝতে পারছিণেন বাংলাদেশে Te ATH শেষ হয়ে এল, সারা ভারতেও, “অভিনব জাতের সাহেবনোকদেব রাজত্ব প্রতিষ্টা হতে বড় বেশি দেবি নেই। এটা তাদের বিচক্ষণতার বলে কি দূবদৃষ্টির ফলে, সেটা ঠিক বোঝা না গেলেও, ইতিহাসের care যে কোন দিকে বইতে লেগেছে তা তারা বিণক্ষণ ধরতে পেরেছিলেন । মুসলমানদের এই সত্যটা Stra করে ATA উঠতে আরো-অনেকটা সময় লেগেছিল--বড were হয়নি। ফলে নবাবের নিমক থেয়েও তার হিন্দু কর্মচাবীরা ইংরেজকেই নিজেদের রক্ষাকর্তা বলে মনে করতে লাগলেন। এটা তো চাকরিরই একটা অঙ্গ। চাকরিতে কেউ কখনো MOT WIT ভজনা করে না, উদীয়মান রবিরই অর্চনা করে। ক্লাইভ মুসলমানদের সম্বন্ধে যে কটুকাটবাগুলো করে গেছেন সে কি শুধু মুসলমানদের HAWES Tal চলে? হিন্দুদের বেলায় কি তা খাটে না? এদেশে কোন্‌ সম্প্রদায়ের লোক ভয়ের না ews ? কাজ হামিল করার দরকার পড়লে অন্য কিছুর বন্ধনের দোহাই কি হিন্দুরাই মেনে চলেছেন? আসল কথা এই যে, নেই আদিকাল থেকে আজ পর্যন্ত অনেক মহাপুরুষ অনেক AS অনেক পীর- NTS মাহু্যকে হিতোপদেশ দিয়ে এসেছেন, কিন্তু তার ফলে মানুষ খুব যে



Leave a Comment