ভূত-রহস্য | Bhoot-rahasya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
হাত নিসপিস করে, মগজের মধ্যে চুলকোনি শুরু হয়ে যায়। তিন মিনিটে সব নাটবণ্ট, ইসকুরুপ খুলে, জোড়-ঝালাই তার-ফার Fors, fees কেটে চিচিং ফাক করে দেবে। লাস্ট পয়েন্টে পৌছে যাবে। কিন্তু তারপর রিটার্ন জানিতেই কেলেঙ্কারি । মহাভারতের অভিমন্যুর মতো, যে-কোনো জটিল ব্যুহ ভেদ করতে বড়কাকা ওস্তাদ, সেধুতে পারে কিন্তু বেরোতে পারে না। যন্ত্রপাতির ব্যাপারে বড়কাকার এই নাক-গলানো স্বভাবটার পেছনে একটা কারণ আছে । আই এস-সি পাশ করার পর বড়কাকা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্যে ঘোরাঘুরি করেছিল কিন্তু যে-কোনো কারণেই হোক শেষ পর্যন্ত ও লাইনে হয়নি। সেই Sew মনের মধ্যে একটা আক্ষেপ রয়ে গেছে। ওর ধারণা ভুল পথে পড়াশোনা না করলে ওর প্রতিভা গোপন থাকত না। অনেক পাশ-ক্রা লোকের চেয়ে ও পাশ না করেই অনেক বেশি জানে । স্থ্যোগ পেলেই হাতে-কলমে একটু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নেয়। বাবা আড়ালে হাসেন আর বলেন, “আহা, নতুন HTS উঠেছে বোধহয় ।” চুল্লি বলল, “দাদা রে, তোর অমন সুন্দর বন্দুকটাও এবার গেল |” কানু রাগী গলায় বলল, “নতুন কাকীই এর জন্তে দায়ী। এসে ইস্তক কিভাবে আমাদের পেছনে লেগেছে দেখেছিস তো !” চুল্লি তার ছোট cate) দুলিয়ে কাকীর উদ্দেশে দুবার আচ্ছাসে জিভ ভেঙিয়ে নিয়ে হিংস্থুটে গলায় বলল, “দাড়া qi মজা দেখাচ্ছি ।” SIZ অবাক চোখে বোনকে দেখছিল, বলল, “কী মজা! দেখাবি ?” “বাবাকে বলে দিচ্ছি দেখ না ।” কামুরও রাগটা এখন আর বড়কাকার ওপরে নেই, সব গিয়ে কাকীর ওপরে জড়ো হয়েছে। আসলে বড়কাকাকে যমের থেকেও বেশি ডরায়। তার ওপরে রাগ-টাগ দেখাবার কথা কল্পনাও করা যায় না। দুখের হাসি হেলে STR বলল, “YA, বললে এইটা হবে |” বলে TE আঙ_লের কাচকলা দেখাল। বড়কাকা বাবার খুবই ছাদরের ভাই, বাবার কেমন. একটা একচোখোমি আছে। তাছাড়া ৩৬৪



Leave a Comment