বৈভাষিক দর্শন | Baibhashik Darshan

[ ve ] নিকায় গঠিত হইয়াছিল। দ্বিতীয় সভার পরবর্তী শত বৎসরের মধ্যে উক্তরূপে বৌদ্ধগণ বিভক্ত zeal গিয়াছিলেন। পরে আবার ধর্মাশোকের শাসনকালে তাঁহারই সাহায্যে ২১৭ খ্রীষ্টপূর্ঝবাঝে এক মহাসভার অনুষ্ঠান হইয়াছিল । পাটলিপুত্রন্ব অশোকারামে মৌদ্গলীপুত্র তিয্যের পরিচালনায় সভার অধিবেশন ear মাঘ মাস হইতে আশ্বিনী পূর্ণিমা ae নয় মাস ব্যাপিয়া সভার কার্য্য চলিয়াছিল। এই সভার সিদ্ধান্তানুসারে স্থবিরবাদ হইতে বাংসীপুত্রীয়াদি অবশিষ্ট একাদশটা নিকায়কেই বহিছ্ধুত aaj হইয়াছিল। দ্বিতীয় সভায় মহাসাজ্জিণক বিতাড়ন এবং তৃতীয় ভায় বাংসীপুত্রীয়াদি একাদশ নিকায়ের বিতাড়নের ফলে স্থবিরবাদিগণ gee হইয়া গিয়াছিলেন | তৃতীয় সভার বিতাড়ন-কার্য্য তিষ্যের অভিপ্রায়ান্সারেই সংঘটিত হইয়াছিল । দীপবংশে তৃতীয় সভার বিবরণ পাওয়া যায়। তৃতীয় সভায় যাহার] বহিঙ্কৃত হইয়াছিলেন তাহারা প্রধানত? নালান্দায় গমন করেন এবং স্থবিরবাদীরা প্রধানত: চৈত্যপর্বাতে অর্থাৎ সচীতে আসিয়া মিলিত হন | নালান্দাস্থ একাদশ নিকায়েব বৌদ্ধগণকে মিলিতভাবে HAT বলা হইত | এই সভার অব্যবহিত পরেই ala fey seize নামে স্থবিরবাদের একখানি পুস্তক AGA করেন এবং Taj সর্ব্যান্তিবাদের খণ্ডনপরই হইয়াছিল | মৌর্য্যশাসনের শেষভাগে রাষ্ট্রীয় পরিবর্তনের ফলে নালান্দাধিষ্টিত wea বৌদ্ধগণ ও স্থান পরিত্যাগ করিয়া মধুরাপ্রদেশস্থ নটভটায় বিহারে চলিয়া যান এবং এ সময় হইতে নটভটীয় বিহারই সর্ব্বাস্তিবাদের কেন্দ্র হয়। সংস্কৃত ভাষার অভ্যুদয় দেখিয়। সে সময়ে বৌদ্ধ ভিক্ষুগণ TAS: সংস্কৃত ভাষাতেই গ্রন্থরচনা করিতে আরম্ভ করেন। কাত্যায়নীপুত্র সংস্কৃতভাষায় “জ্ঞানপ্রস্থান” নামে একথানি উৎক্বষ্ট গ্রন্থ রচনা করেন। ইহাই সর্শশস্তিবাদের সংস্কৃতভাষাময় মুলগ্রন্ব | ধর্মাশোকের শাসনকালেই গান্ধার ও কাশ্মার দেশে Alert প্রচারের নিমিত্ত মাধ্যমিক হ্ববিরকে প্রেরণ sal হয়। ইনি স্থবিরবাদী ছিলেন। MEM, পূর্ব হইতেই এ সকল দেশে স্থবিরবাদের প্রসার হইয়াছিল । ক্রমে এঁ সকল দেশের সহ্থবিরবাদ সর্ববাস্তিবাদে রূপান্তরিত হইয়াছিল এবং গান্ধার-স্থবিরবাদ হইতে কাশ্মীর-স্থবিরবাদের কিছু কিছু বৈলক্ষণ্যও fea | কুষাণ সম্রাট্‌ কনিঙ্ক সর্মাস্তিবাদে বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি তাঁহার রাজধানী