আক্রান্ত | Akranta

SAG! নেই, Green নেই, হারজিং নেই, ats ছ্যাঃ। একে কি ব্যবসা বলে নাকি? এই বসা ব্যবসা! করতে করতে তুইও শালগ্রামশিলা হয়ে যাচ্ছিস রে ie তুমি শালগ্রামশিলা, ওঠা, বসা যার সকলই সমান তারে লয়ে রাসলীলা | বাবা রেগে গিয়ে বলতেন, তা কী করতে হবে? তোমার মতো পাথর ভাঙার কল করতে গিয়ে পৈতৃক সম্পত্তি বাধা রাখব নাকি 1 বাস্তবিকই সেই বছর নলহাটিতে কালীকাকার পাথর ভাঙা sep লাটে উঠেছিল | কালীকাকা স্থুর পাণ্টে বললেন, তোকে অত আ্যাডভেনচারাস হতে afar | কিন্তু এ তো চাকরির মতো বাঁধা আয়ে বাঁধা পড়ে গেছিস। ব্যবসা বাড়ছে না, ছড়াচ্ছে না, ফুলে ফেঁপে উঠছে না । মাড়োয়াড়িদের দেখ, গুজরাটিদের দেখ, লাখ টাকার ব্যবসা ছু” লাখে দাড়াচ্ছে। ছ' লাখ থেকে চার লাখে উঠে যাচ্ছে। সবদিকে চোখ, সব দিকে হাত। ফিলম, স্মাগলিং, ড্রাগ কোনোট। বাঁদ দিচ্ছে না। এক ফ্যামিলিতে চার ভাই তো চারটে ব্যবসা! । আর তোর কী হবে ? একটা ব্যবসা টিক টিক করে চলছে। তুই ফৌত হলে ছেলেরা একটা TA] গরুর ওপর চারটে SHLAA মতো হামলে এসে পড়বে। ছেঁড়!- ছেঁড়ি, ভাগাভাগি । যাও টিকে ছিল, ভাগাভাগির ঠেলায় লাটে উঠবে | তাই বলি ছেলেদের নামে নামে আরও তিনটে দিক খুলে, দে। মদ ছাড়াও পয়সা! কামাইয়ের পথ আছে | কালীকাকার কথায় আমল দেওয়ার মানেই হয় না। বাবাও' দিতেন aii কিন্তু কালীকাকার স্বভাব ছিল, একটা কথা cate ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলতেন । নানান BA বলতে বলতে একসময়ে সেটা বিশ্বাসযোগ্যও হয়ে BIG! ভেবে দেখলে, প্রস্তাবটা তেমন অন্তায্যও ani: বাঙালীর পারিবারিক ব্যবসা! ভাগাভাগির ঠেলায় লাটে ওঠে, এ তো নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। স্থৃতরাং বাবাও ক্রমে ক্রমে প্রস্তাবটির সারবত্তা বুঝতে পারলেন। ১৮